নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা নেই



মো. জিল্লুর রহমান রানা
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় ইতালি, ইন্ডিয়া, সৌদি আরব, মালেশিয়া, সংযুক্ত
আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ১০২ জন প্রবাসী আগম ঘটেছে। এর
মধ্যে ৪০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদিকে করোনা ভাইরাস
আতঙ্কে নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়াতে হতাশায় পরেছে নি¤œ আয়েরে মানুষ।
বিভিন্ন বাজারে নিত্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলেও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে
এখনও কোন মোবাইল কোট পরিচালিত হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা. রফিকুল হাসান জানান, গত ১ মার্চ থেকে
১৫ মার্চ পর্যন্ত আটঘরিয়া উপজেলায় ১০২ জন প্রবাসী নিজ এলাকায় ফেরৎ
এসেছে। এর মধ্যে ৪০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। তিনি আরও
জানান, আটঘরিয়া উপজেলায় এখন পর্যন্ত কোন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগির
সন্ধান পাওয়া যায়নি। আটঘরিয়া উপজেলায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে উপজেলা
পয়ায়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং সার্বক্ষনিক তদারকি করা হচ্ছে।
এদিকে উপজেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে বিদেশ ফেরৎদের নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
করোনা ভাইরাস আতঙ্কে উপজেলার বিভিন্ন বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায়
বিপাকে পরেছে নি¤œ আয়ের মানুষ। সাধারণ মানুষদের দাবী উপজেলার বিভিন্ন
বাজারে ব্যবসায়িদের মধ্যে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এই সংকট নিরসন করা
যাবে।
এদিকে আটঘরিয়া পৌরসভার বিভিন্ন বাজারে চা এর দোকান বন্ধ ঘোষনা করে
মাইকিং করা হয়েছে। জণসমাগম এড়িয়ে চলার জন্য সকলকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
আটঘরিয়া উপজেলায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে উপজেলা প্রশাসন ও
জণপ্রতিনিধিদের আরও সতর্ক অবস্থানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এলাকার
সচেতন মহল।

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা
নেই
আটঘরিয়ায় ১০২ জন প্রবাসীর আগমন ঃ
হোম কোয়ারেন্টাইনে ৪০
মো. জিল্লুর রহমান রানা
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় ইতালি, ইন্ডিয়া, সৌদি আরব, মালেশিয়া, সংযুক্ত
আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ১০২ জন প্রবাসী আগম ঘটেছে। এর
মধ্যে ৪০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এদিকে করোনা ভাইরাস
আতঙ্কে নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়াতে হতাশায় পরেছে নি¤œ আয়েরে মানুষ।
বিভিন্ন বাজারে নিত্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেলেও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে
এখনও কোন মোবাইল কোট পরিচালিত হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা. রফিকুল হাসান জানান, গত ১ মার্চ থেকে
১৫ মার্চ পর্যন্ত আটঘরিয়া উপজেলায় ১০২ জন প্রবাসী নিজ এলাকায় ফেরৎ
এসেছে। এর মধ্যে ৪০ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। তিনি আরও
জানান, আটঘরিয়া উপজেলায় এখন পর্যন্ত কোন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগির
সন্ধান পাওয়া যায়নি। আটঘরিয়া উপজেলায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে উপজেলা
পয়ায়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং সার্বক্ষনিক তদারকি করা হচ্ছে।
এদিকে উপজেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে বিদেশ ফেরৎদের নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
করোনা ভাইরাস আতঙ্কে উপজেলার বিভিন্ন বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায়
বিপাকে পরেছে নি¤œ আয়ের মানুষ। সাধারণ মানুষদের দাবী উপজেলার বিভিন্ন
বাজারে ব্যবসায়িদের মধ্যে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এই সংকট নিরসন করা
যাবে।
এদিকে আটঘরিয়া পৌরসভার বিভিন্ন বাজারে চা এর দোকান বন্ধ ঘোষনা করে
মাইকিং করা হয়েছে। জণসমাগম এড়িয়ে চলার জন্য সকলকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
আটঘরিয়া উপজেলায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে উপজেলা প্রশাসন ও
জণপ্রতিনিধিদের আরও সতর্ক অবস্থানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এলাকার
সচেতন মহল।