গত ২ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনে নাটোরে আদিবাসী নারী বৃষ্টি পাহানের তিন জমজ শিশুর করুণ কাহিনীর সংবাদ দেখে সংবাদপত্রটির নিয়মিত পাঠক জাতীয় পদকপ্রাপ্ত ও রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা প্রাপ্ত বীর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা তিন শিশু বাচ্চার করুণ অবস্থা দেখে তিনি খুবিই কষ্ট পান।
বাচ্চাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিস থেকে নাটোর প্রতিনিধির নাম্বার সংগ্রহ করে আদিবাসী নারী ও তিন যমজ সন্তানের খোঁজ খবর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কালীপদ দাস। তিনি হুইল চেয়ার নিয়ে চলাফেরা করায় জন্য নিজের ছেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উত্তরা জোনের
অতিরিক্ত উপ- পুলিশ কমিশনার তাপস কুমার দাস কে দায়িত্ব দেন তিন যমজ বাচ্চার জন্য খাবার দাবার,শিশুখাদ্য পাঠানোর জন্য। আর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ দাস প্রতিদিন কল দিয়ে পরিবারটির খোঁজ খবর নিতে থাকে।।
বুধবার তার পক্ষ থেকে নাটোর সদর থানার পুলিশের পরিদর্শক রফিকুল ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের নাটোর প্রতিনিধি নাসিম উদ্দীন নাসিম ঢাকা থেকে পাঠানো বিপুল পরিমাণ দুধ,সুজি,
চকলেট,বিস্কুট,চিপস, লাচ্ছা সেমাই,আটা,মুসুর ডাউল,সয়াবিন তেল,শাড়ি এবং নগদ তিন হাজার টাকা তুলে দেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যমকর্মী মামুন খান,সাব্বির আহমেদ মিতুল, আদিবাসী প্রধান পরিতোষ সরদার পরিস্কার।
খাদ্য সামগ্রী পেয়ে আদিবাসী বৃষ্টি পাহান বলেন,জাতীয় পদকপ্রাপ্ত ও রাষ্ট্রীয় সম্মানী ভাতা প্রাপ্ত বীর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কালী পদ দাসের প্রতি কৃত›জতা প্রকাশ করেন।