সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর লকডাউনে অনাহারে ৩০ শতক মানুষ ঘরে থাকতে পারছে না হাওর অনঞ্চলের মানুষ , ভয়ানক করোনার লকডাউনে হতদরিদ্র দিনমুজোর শ্রমিকরা না খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে দেখার মত কেউ নেই। এরিমাঝে ধান খাটা শুরু হয়েছে এসব এলাকায় আর মহামারি করোনার ভাইরাসের আক্রমন ঠেকাতে দেশজুড়ে লকডাউন অব্যাহত রয়েছে,দেশের করোনা ভাইরাসে আতংক চলাকালীন বৈশাখী বোরো ফসলের খাটা মাড়াই ধোম লেগেছে । সেই সাথে ধান খাটার শ্রমিক বাহির থেকে আসা মানুষের সমাগম ব্যাপক হাড়ে বৃদ্ধি পেয়েছে ,ধান কাটার শ্রমিকদেকে এলাকায় ডোকতে না দেয়া হলে হাওরের ধান হাওরেই থাকবে, করোনার থাবার ভয় না করেই সরকারের লকডাউনের নির্দেশ উপেক্ষা করে আইন ভেঙে জীবন বাঁচাতে জীবিকা আহরণে জমিতে নেমেছে হাওর পাড়ের মানুষেরা । এ অবস্থায় ঘরে থাকার সুযোগ নেই করোনার ভয় দেশের আইন কোনটাই আটকাতে পারছে না এসব এলাকার মানুষ , হাওরে পাকা ধান আর একটি মাত্র ফসল ঘরে তুলতে সকলেই হাওরে নামতে হচ্ছে , করোনার ভয়কি আছে মানুষের অন্তরে ভয়কে জয় করতে যুদ্ধে নেমেছে হাওর অনঞ্চলের মানুষ। বিশ্বব্যাপী কম্পন শুরু হয়েছে করোনা ভাইরাসের দাপটে, এরমধ্যে বাংলাদেশে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে এনিয়ে সরকার করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে হিমসীম খাচ্ছে , জীবন বাঁচাতে ধান খেটে ঘরে তুলতে হবে এবং দেশকে সুরক্ষিত রাখতে নিজে ও অন্যকেও সচেতনার সহিত সামাজিক দূরত্ব রেখে মরণ ব্যাধি থেকে নিজেকে অন্যকে রক্ষা করতে হবে। খেটে খাওয়া অসহায়দের পাশে সরকারের বরাদ্দকৃত ১০ কেজি চাউল ১ কেজি আলু এর মধ্যে সুবিধা ভোগীরা পাচ্ছে ৮ কেজি চাউল দুই জনের পরিবারের ৬ দিনের ও ৪ জনের পরিবারের তিন দিনের খাবার বাকী দিন গুলি কি খাবে এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন। সরকার তুলনা মূলক অনুসারে ছাহিদা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না তাই ধনীব্যক্তিরা সহযোগীতার হাত বাড়ানোর প্রয়োজন ।