ইয়ানূর রহমান : যশোরের বাজারে ইলিশ মাছের সরবরাহ বেড়েছে। দামও কমেছে বেশ। ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে পেঁয়াজ, শাক-সবজি, চাল, ডাল, রসুন, আলু, মরিচের দাম।
সোমবার যশোর শহরের বড় বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে। অন্যান্য মাছের দাম ও কমেছে। প্রতি কেজি বড় ইলিশ মাছ বিক্রি হয় সাড়ে ৮শ’ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা। মাঝারি সাইজের ইলিশ বিক্রি হয় ৫শ’ টাকা থেকে ৬শ’ টাকা। প্রতি কেজি জাটকা ইলিশ বিক্রি হয় ২৮০ টাকা থেকে সাড়ে ৩শ’ টাকা। অন্যান্য মাছের মধ্যে প্রতি কেজি রুই মাছ বিক্রি হয় ১৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকা। পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হয় ১২০ টাকা। কৈ মাছ বিক্রি হয় ১২০ টাকা। ১শ’ টাকা থেকে ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় তেলাপিয়া মাছ। প্রতি কেজি শিং মাছ বিক্রি হয় সাড়ে ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা।
বাজারে পেঁয়াজের দাম কমেনি। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৭০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত পেঁয়াজ। প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয় ১৪০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা। আমদানিকৃত রসুন বিক্রি হয় ১৫০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ১৮ টাকা থেকে ২০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মরিচ।
বাজারে শাক-সবজির দাম বেশ চড়া। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ৩০ টাকা থেকে ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়া। প্রতি কেজি কুশি বিক্রি হয় ২৫ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঢেড়স। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। প্রতি কেজি পেঁপে বিক্রি হয় ২০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় করোলা উচ্ছে। প্রতি কেজি ডাটা বিক্রি হয় ২০ টা। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পুঁইশাক। প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুরলতি। প্রতি কেজি কলা বিক্রি হয় ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ধুন্দল। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঝিঙে। প্রতি কেজি কাঁকরোল বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুরমুখি।
প্রতি কেজি ওল বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিম। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাধাকপি। প্রতি কেজি ফুলকপি বিক্রি হয় ১৪০টাকা।বাজারে ভোজ্য তেলের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ৮৫ টাকা থেকে ৮৭ টাকা। ৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় সুপার পাম তেল। প্রতি কেজি পাম তেল বিক্রি হয় ৭০ টাকা।বাজারে অপরিবর্তিত আছে ডালের দাম। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা থেকে ৯৫ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকা বিক্রি হয় আমদানিকৃত মসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ৩৫ টাকা থেকে ৩৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকা। ৫৫ টাকা ৫৮ কেজি বিক্রি হয় কলাইয়ের ডাল।বাজারে চালের দাম বাড়েনি।
প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ২৫ টাকা থেকে ২৬ টাকা। ২৭ টাকা থেকে ২৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মোটা চাল। প্রতি কেজি বিআর-১০ চাল বিক্রি হয় ৩১ টাকা থেকে ৩২ টাকা। ৩০ টাকা থেকে ৩১ টাকা কেজি বিক্রি হয় রনজিৎ চাল। প্রতি কেজি বিআর-২৮ ও কাজল লতা চাল বিক্রি হয় ৩৪ টাকা থেকে ৩৬ টাকা। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মিনিকেট চাল।