মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১নং খলিলপুর ইউনিয়নের শেরপুর চৌমুহনী¯’ সৈয়দ ছিদ্দেক আলী সুপার মার্কেটে “মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট” নামীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সংস্কার কাঁজে বাঁধা প্রদান করার অভিযোগ উঠেছে। এসব ঘঠনায় ভুক্তভোগী মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট‘র প্রোঃ সৈয়দ মর্তূজ আলী (মেন্দি মিয়া) প্রতিকার চেয়ে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও মডেল থানায় পৃথক পৃথক তারিখে লিখিত অভিযোগ দায়ের করছেন। লিখিত অভিযোগ ও ভুক্তভোগী মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট এর প্রোঃ সৈয়দ মর্তূজ আলী মেন্দি মিয়া জানান- আমার নিজ নামীয় এবং আমার ভাই সৈয়দ কাউছার আলী, সৈয়দ আনছার আলী এবং অপর ভাই সৈয়দ মিজানুর রহমান ও সৈয়দ লিয়াকত আলীসহ সকল ভাইদের নামীয় খরিদা দলিলমূলে আমাদের ভোগদখলীয় ( মৌজা ঃ ব্রাক্ষনগ্রাম, জেএল নং-০১, সাবেক খতিয়ান নং- ২৯৫, ডিপি খতিয়ান নং-৬৩০,দাগ নং- ৭৭২,৭৮০, এর মোট জায়গার পরিমান ৬২ শতক) জায়গা, এর মধ্যে ১২ শতক জায়গার মধ্যে কতেক জায়গায় দীর্ঘ ২ যুগ ধরে আমি “মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট” সরকারের সকল শর্ত মেনে সু-নামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। প্রতিষ্ঠানের আয় দিয়ে পরিবারের যাবতীয় ব্যয়ভর বহন করছি। বর্তমান করোনা ভাইরাসের কারণে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে প্রতিষ্ঠানে সংস্কার কাজ শুর“ করলে বিগত ২৮ মার্চ সকাল অনুমান সাড়ে ১০টার দিকে সহোদর ভাই সৈয়দ কাউছার আলী ও সৈয়দ আনছার আলীগংরা প্রকাশ্য লোহার রড হাতে নিয়ে মেরামত কাজে বাঁধা প্রদান করেন এবং আমাকে জঘন্য ভাষায় গালমন্দ করেন। এ সময় আমি তাদের এমন কর্মকান্ডে প্রতিবাদ করলে আমাকে প্রাণে মেরে লাশ গুম করবেন বলে হুমকি প্রদান করেন। বিষয়টি আমি ¯’ানীয় গন্যমান্য লোকজনদের জানিয়ে ঘঠনার বিবরণ উলে¬খসহ মৌলভীবাজার মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ (এসএল নং- ৪০২, তারিখ ঃ ৩০/০৩/২০২০) দায়ের করি। কিš‘,আমার লিখিত অভিযোগটি পুলিশ আমলে না নিয়ে আমার সহোদর ভাইদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে থাকেন। আমি বাধ্য হয়ে, গত ১৪ মে মৌলভীবাজার সহকারী পুলিশ সুপার মহোদয় এর সাথে এ বিষয়ে সরাসরি কথা বলি। সর্বশেষ- মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক বরাবর ও গত ১৭ মে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মহোদয় বরাবর আমার বৈধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সংস্কার কাঁজে বাঁধা প্রদান এবং এসব ঘঠনার প্রতিকার চেয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। আদালতের কোন মামলা-মোকদ্দমা, অথবা কোন নিষেধাজ্ঞা ছাড়া আমার বৈধ প্রতিষ্ঠানের সংস্কার কাজে কেউ অবৈধ ভাবে বাঁধা প্রদান করতে না পারেন এবং অহেতুক আমাকে ও আমার পরিবারকে হয়রানী করতে না পারেন সেই সকল বিষয়ে আপনাদের মাধ্যমে সহযোগীতা, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে প্রতিকার এবং দায়ী ব্যক্তির বির“দ্ধে আইনানুগ ব্যব¯’া গ্রহনের দাবী জানাই।
শেরপুরে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সংস্কার কাঁজে বাঁধা প্রদান
মশাহিদ আহমদ, মৌলভীবাজার ঃ মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১নং খলিলপুর ইউনিয়নের শেরপুর চৌমুহনী¯’ সৈয়দ ছিদ্দেক আলী সুপার মার্কেটে “মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট” নামীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সংস্কার কাঁজে বাঁধা প্রদান করার অভিযোগ উঠেছে। এসব ঘঠনায় ভুক্তভোগী মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট‘র প্রোঃ সৈয়দ মর্তূজ আলী (মেন্দি মিয়া) প্রতিকার চেয়ে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও মডেল থানায় পৃথক পৃথক তারিখে লিখিত অভিযোগ দায়ের করছেন। লিখিত অভিযোগ ও ভুক্তভোগী মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট এর প্রোঃ সৈয়দ মর্তূজ আলী মেন্দি মিয়া জানান- আমার নিজ নামীয় এবং আমার ভাই সৈয়দ কাউছার আলী, সৈয়দ আনছার আলী এবং অপর ভাই সৈয়দ মিজানুর রহমান ও সৈয়দ লিয়াকত আলীসহ সকল ভাইদের নামীয় খরিদা দলিলমূলে আমাদের ভোগদখলীয় ( মৌজা ঃ ব্রাক্ষনগ্রাম, জেএল নং-০১, সাবেক খতিয়ান নং- ২৯৫, ডিপি খতিয়ান নং-৬৩০,দাগ নং- ৭৭২,৭৮০, এর মোট জায়গার পরিমান ৬২ শতক) জায়গা, এর মধ্যে ১২ শতক জায়গার মধ্যে কতেক জায়গায় দীর্ঘ ২ যুগ ধরে আমি “মোহাম্মদী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট” সরকারের সকল শর্ত মেনে সু-নামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। প্রতিষ্ঠানের আয় দিয়ে পরিবারের যাবতীয় ব্যয়ভর বহন করছি। বর্তমান করোনা ভাইরাসের কারণে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে প্রতিষ্ঠানে সংস্কার কাজ শুর“ করলে বিগত ২৮ মার্চ সকাল অনুমান সাড়ে ১০টার দিকে সহোদর ভাই সৈয়দ কাউছার আলী ও সৈয়দ আনছার আলীগংরা প্রকাশ্য লোহার রড হাতে নিয়ে মেরামত কাজে বাঁধা প্রদান করেন এবং আমাকে জঘন্য ভাষায় গালমন্দ করেন। এ সময় আমি তাদের এমন কর্মকান্ডে প্রতিবাদ করলে আমাকে প্রাণে মেরে লাশ গুম করবেন বলে হুমকি প্রদান করেন। বিষয়টি আমি ¯’ানীয় গন্যমান্য লোকজনদের জানিয়ে ঘঠনার বিবরণ উলে¬খসহ মৌলভীবাজার মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ (এসএল নং- ৪০২, তারিখ ঃ ৩০/০৩/২০২০) দায়ের করি। কিš‘,আমার লিখিত অভিযোগটি পুলিশ আমলে না নিয়ে আমার সহোদর ভাইদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে থাকেন। আমি বাধ্য হয়ে, গত ১৪ মে মৌলভীবাজার সহকারী পুলিশ সুপার মহোদয় এর সাথে এ বিষয়ে সরাসরি কথা বলি। সর্বশেষ- মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক বরাবর ও গত ১৭ মে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মহোদয় বরাবর আমার বৈধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সংস্কার কাঁজে বাঁধা প্রদান এবং এসব ঘঠনার প্রতিকার চেয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। আদালতের কোন মামলা-মোকদ্দমা, অথবা কোন নিষেধাজ্ঞা ছাড়া আমার বৈধ প্রতিষ্ঠানের সংস্কার কাজে কেউ অবৈধ ভাবে বাঁধা প্রদান করতে না পারেন এবং অহেতুক আমাকে ও আমার পরিবারকে হয়রানী করতে না পারেন সেই সকল বিষয়ে আপনাদের মাধ্যমে সহযোগীতা, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে প্রতিকার এবং দায়ী ব্যক্তির বির“দ্ধে আইনানুগ ব্যব¯’া গ্রহনের দাবী জানাই।