ঈশ্বরদী বাজারে ঈদের কেনাকাটায় বেসামাল ভীড় দেখে শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, ‘ঈশ্বরদীতে ত্রাণ গ্রহনেও যেমন ভীড়, ঈদের কেনাকাটায়ও তেমনি ভীড়। সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখার বালাই নেই, শিশু ও বৃদ্ধ বাজারে মিলেমিশে একাকার। আইন-শৃংখলা বাহিনী ও বাজার কমিটি সামাল দিতে বেসামাল হয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছে। ঈদের কেনাকাটার বাজারের ভীড় দেখলে মনে হয়না, করোনা পরিস্থিতিতে মানুষের আর্থিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। অথচ এই মানুষই ত্রাণের জন্য জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে পাগল করার পাশাপাশি রাস্তায় দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করেছে।
১০ই মে লকডাউন শিথিলের সাথে সাথেই ঈশ্বরদীসহ আশেপাশের বাজারে ঈদের কেনাকাটার জন্য লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। ঈদ বাজারে সামাজিক দূরত্ব না মেনে এবং স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করার বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন থেকে বারবার সতর্ক করা হয়। শনিবার বাজারের বেসামাল ভীড় প্রসংগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিহাব রায়হানের নিকট প্রশ্ন তোলা হলে তিনি আক্ষেপের সাথে বলেন, ‘রঙিন পোশাক কিনতে গিয়ে যেন সাদা পোশাক নিয়ে বাড়ি আসতে না হয়