পূর্ব বিরোধের জের ধরে নাটোরের নলডাঙ্গায় এরশাদ নামের এক যুবলীগ কর্মি কে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলেন অপর দুই যুবলীগ কর্মি আব্দুল কুদ্দুস ও সিরাজুল ইসলাম।সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বিপ্রবেলঘরিয়া ইউনিয়ন মোড়ে এ হামলার ঘটনা ঘটে।আহত এরশাদ আলী কে স্থানীয়রা উদ্ধার স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন।এ ঘটনায় উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সম্পাদক তৌহিদুর রহমান লিটন হামলাকারী দুই যুবলীগ নেতা আব্দুল কুদ্দুস ও তার ভাই সিরাজুল ইসলাম কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।আহত এরশাদ আলী(৩২) বিপ্রবেলঘরিয়ার সাজিপাড়া গ্রামের মজনু প্রামানিকের ছেলে।আটক যুবলীগ দুই নেতা আব্দুল কুদ্দুস ও সিরাজুল ইসলাম একই গ্রামের মৃত গেদন শাহের ছেলে।
নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান,সোমবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলার বিপ্রবেলঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ মোড়ে পূর্ব বিরোধের জের ধরে বিপ্রবেলঘরিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মি এরশাদ আলীর সাথে অপর দুই যুবলীগ নেতা আব্দুল ও সিরাজুলের কথাকাটাকাটি হয়।এক পর্যায়ে যুবলীগ কর্মি এরশাদ আলীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন কুদ্দুস ও সিরাজুল।আহত এরশাদ কে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন।পরে এ ঘটনায় উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক পদপ্রার্থী তৌহিদুর রহমান লিটন হামলাকারী দুই যুবলীগ নেতা আব্দুল কুদ্দুস ও তার ভাই সিরাজুল ইসলাম কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে নতুন নজির স্থাপন করলেন।তৌহিদুর রহমান রিটন বলেন,তারা তিনজনই আমার ঘনিষ্ট ও আপন তাতে কি অপরাধ যেই করুক না কেন তাদের আইনের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই।
নলডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ন কবির ঘটনার সত্যতা স্থীকার করেন জানান,তুচ্ছ ঘটনায় পূর্ববিরোধের জের ধরে এরশাদ আলী নামের একজন কে পিঠিয়ে জখম করেছে।এ ঘটনায় আব্দুল কুদ্দুস ও সিরাজুল ইসলাম কে আটক করা হয়েছে।তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা প্রস্ততি চলছে।