ঢাকা পপুলার মেডিকেল কলেজের মিডিসিন বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর ডা.কাজী তারিকুল ইসলাম বলেছেন দেশে ডেঙ্গুর ব্যপকতা স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতে আমাদের ডাক্তাররা নিরলসভাবে কাজ করেছে। তারা দুপুরে খাবার খাওয়ার সময় পাননি কোনো কোনো ডাক্তার রাতে বাসায় যাননি। রোগীদের জরুরী সেবা দিতে গিয়ে অনেকে অসুস্থ হয়েছে তবু তারা আস্থা হারায়নি।তাদের মনোবল ভেঙে পড়েনি। ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থা থেকে এখন স্বভাবিক অবস্থায় এসেছে। আমি আমার দেশের সকল ডাক্তারদের ধন্যবাদ জানাই। আমি ধন্যবাদ জানাই সেই সব ডাক্তারদের যারা মানুষের আস্থা হয়ে এই মহৎ পেশায় দায়িত্ব পালন করছেন। বৃদ্ধ মানুষের আমাদের সম্মান ও শ্রদ্ধা করতে হবে। কেন না আমরাও একদিন বৃদ্ধ হবো। স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ পাবনা জেলা শাখার আয়োজনে এবং বিকোন ফার্মাসিউটিক্যালস এর গ্যাভিফ্লাক্স এর সৌজন্যে গতকাল বুধবার
বয়স্ক জনগোষ্ঠির যতœ ও দায়ীত্ব ভূমিকা বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ পাবনা জেলার সহ সভাপতি প্রফেসর ডা. ইফতেখার মাহমুদ এর সভাপতিত্বে সেমিনারে বয়স্কদের যতœ তাদের প্রতি কতর্ব্য দায়ীত্ব গুলো সম্পর্কে অলোচনা করা হয়। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে আরও বলেন, বাবা মা কে নিয়ে একসঙ্গে জয়েন্ট ফ্যামিলি গুলাই এখন সুখে থাকে। এটা এখন প্রমাণিত সত্য। বাবা মা কে দূরে নয় বাবার মায়ের সাথে একসাথেই বসবাস করুন। তাদের যতœ নিন তাদের প্রতি দায়ীত্ব গুলো পালন করুন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্বাচিপ পাবনার সাধারণর সম্পাদক ডাক্তার জাহেদী হাসান রুমি। ডাক্তার সালেহ মাহমুদ আলীর উপস্থাপনায় অন্যান্য দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বাচিপ জেলা শাখার সহ সভাপতি ডা. তবিবুর রহমান, পাবনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা নিরঞ্জন কুমার বসাক, পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা.মনোয়ার আজিজ পাবনা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক রঞ্জন কুমার দত্ত, বেকোনের কর্মকর্তা ডাক্তার রাইহানুল ইসলাম, মীর মো. খাইরুল ইসলাম প্রমূখ। এছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন পাবনা ছাত্রলীগের মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি ডা. মাহফুজ নয়নসহ অন্যান্যরা।