মধ্যনগরে ঢাকনা বিহীন খাদ্যের রমরমা ব্যবসা রোগ পিড়ায় আক্রান্ত জনমানুষ

মধ্যনগর অফিস ;
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থানার সদর বাজার সহ সবকটি বাজারে ঢাকনা বিহীন খাদ্যের রমরমা ব্যবসা চলছে অবাধে,দেখার মত কেউ নেই,সচেতন মহলের অভিযোগ উঠেছে প্রশাসনকে ঘিরে,ধারনা করছে  প্রশাসনের নজরদারীর গাফিলতি ও দেখেও না দেখার বান করে,দায় সাড়া দায়িত্ব পালনের কারণে ভেজাল খাদ্য বাজারে অনায়াসে বিক্রি করছে স্বার্থ লুভী অসাধু ব্যবসায়ীরা। এলাকার জনমানুষের পেটের ক্ষুধা মেটাতে প্রতিনিয়তই হোটেল রেস্তোরাঁয় খাচ্ছে ঢাকনা বিহীন অস্বাস্হ্যকর খাবার, আর এসব হোটেল রেস্তোরাঁগুলি ময়লা যুক্ত খাবার পরিবেশনের দরুন জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে,প্রকাশ্যে অনুপযোগী খাবার বাজারে বিক্রি হচ্ছে অথচ এর কোনো প্রতিকার নেই প্রতারনার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। ভেজাল খাদ্য বিক্রি পিড়ন দমনের অভিযানের ঘটনা এসব এলাকায় কোনদিনই দেখা যায়না, কোনো আইনের শাসন ব্যবস্থা না থাকায় প্রচুর মুনাফা লুভিরা অনৈতিক ভাবে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।সরকার কতৃক তদারকির দায়িত্ব পালনের জন্য কোনরূপ নেতিবাচক ভিজিটিং বা তদারকি নেই বল্লেই চলে। যানা যায় ধর্মপাশা উপজেলা জনস্বাস্থ্য স্যানেটারী অফিসার পিযোষ কান্তি সরকার এলাকার সবকটি বাজারের অসাধু ব্যবসায়ীদের সাথে বখরাদারিতে লিপ্ত রয়েছে, যেমন গুঁড়া হলুদ,মরিচ,বিভিন্ন জাতের খুলা মসলায় ইটের গুড়া কাটের গুড়া ইত্যাদি মিশ্রনের দ্রুব্যাদি বিক্রি করছে এইসব বাজারগুলিতে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন অভিযোগ করে বলে যে,সরকারের প্রতিনিধি কর্মরত পিযোষ কান্তি সরকার প্রতি মাসে বখরা নিয়ে এই অবৈধ ব্যবসার সুযোগ দিচ্ছে। খুলা খাবারের দোকান মালিকদের কাছথেকে মাসোয়ারা নিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে পিযোষ কান্তি সরকার। এবিষয়ে স্যানেটারী অফিসার পিযোষ কান্তি সরকারের সাথে মুঠো ফোনে কথা বল্লে তিনি জানান, এ বিষটি দেখার দায়িত্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তিনি কোন ব্যাবস্হা না নিলে আমি কি করবো। জনমনে প্রশ্ন,পিযোষ কান্তি সরকারের দায়িত্ব কি?  জানতে চায় এলাকার সচেতন মহলের জনমানুষ,ও সেই সাথে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনায় এলাকাবাসী জোর দাবী জানাচ্ছে।