বীরগঞ্জে ঈদগা মাঠ জবর দখল করে ভাড়া দেওয়ার ঘটনা তদন্তে সহকারী কমিশনার ভ‚মি ডালিম সরকার।
উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের সৈয়দপুর কল্যানী গ্রামের হাজী তছলিমের ছেলে ভুমি দস্যু খালেক চেয়ারম্যান ধর্মপ্রান মুসলিম সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষের ২-ঈদের নামাজ আদায়ের খোলা মাঠ গত ১৮সেপ্টেম্বর কলের লাঙ্গল দিয়ে চাষ করে জবর দখল করে নেয়।
খালেক চেয়ারম্যান ক্ষমতার দাপটে অন্ধ হয়ে একই গ্রামের আব্দুস সালামের কাছে বছর চুক্তিতে ভড়া দেয়। স্থানীয় শতশত ধর্মপ্রান মুসলিম জনতা বাধা দিলে খালেকের লাঠিয়াল বাহিনীর হুমকি-ধামকিতে পিছু হটে তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার গনঅভিযোগ করেন। অভিযোগের অনুলিপি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সচিব ধর্ম মন্ত্রনালয়, সহকারী কমিশনার ভুমি ও বীরগঞ্জ প্রেসক্লাব বরাবর অনুলিপি প্রদান করেন।
অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থানীয় /জতীয় ও অনলাইন পত্রিকাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘটনা প্রকাশ করা হয়। ৫ নভেম্বর সহকারী কমিশনার ভুমি মোঃ ডালিম সরকার জানান, সরকারী খাস জমি (ঈদগা মাঠ) জবর দখল বিষয়ে তদন্ত চলছে। খালেক চেয়ারম্যান কোন ভাবেই ঈদগা মাঠ ভাড়া দিতে পারবে না।
আগামী সপ্তাহে জনগনকে নিয়ে বসা হবে ও গন শুনানী অনুষ্ঠিত হবে। জনগনের রায় চুরান্ত বলে বিবেচিত হবে। এরপর দোষীদের আইনের আওতায় এনে প্রচলিত আইনে বিচার করা হবে।
গনঅভিযোগে স্বক্ষরকারী প্রভাষক রফিকুল ইসলাম আসলাম, আবুল কালাম আজাদ, শাহিনুর ইসলম, গাজী রমজান আলী, হাফিজুল ইসলাম, সিদ্দিক হোসেন, আফছার আলী, মুকিত পারভেজ,
সাইফুল ইসলাম, আবু হানিফ, ওয়ায়েস কুরুনীসহ অনেকে ভুমি দস্যু খালেক চেয়ারম্যান সহযোগিসহ দোষীদের বিচার ও দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির জোর দাবি জানান।