ষ্টাফ রিপোটারঃ পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড
কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরী না দেওয়ার অভিযোগ। চাকরীর জন্য
দেওয়া ৪ লক্ষ টাকা চাইতে গেলে অধ্যক্ষের অস্বীকার। টাকা নিলে ফেরৎ দিতে হবে
জানান উপজেলা নির্বাহী অফিসার। অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবী অধ্যক্ষের।
জানা যায়, উপজেলার মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজে গত
আগস্ট মাসে ল্যাব সহকারী (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) এবং ল্যাব সহকারী
(রসায়ন) দুই পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ২৪ অক্টোবর সাঁথিয়া
উপজেলা সম্মেলন কক্ষে চাকরী প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। পরীক্ষার দুই
দিন পর নিয়োগ প্রাপ্তিদেরকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। ল্যাব সহকারী (তথ্য ও
যোগাযোগ প্রযুক্তি) পদে নিয়োগপত্র না পাওয়ায় চাকুরী প্রার্থী অন্তরা বিথির
বাবা ও ওই কলেজের অভিভাবক সদস্য ইউনুস আলী সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী
অফিসার এসএম জামাল আহমেদকে নিয়োগ মিটিংয়ে বলেন অধ্যক্ষ মজিবুর
রহমান চাকরীর কথা বলে ৪ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। নির্বাহী অফিসার মিটিংয়ে
টাকা ফেরৎ দেবার নির্দেশ দেন অধ্যক্ষকে। পরে ইউনুস আলী মজিবুর রহমানের নিকট
টাকা চাইলে,টাকা নেননি বলে সে অস্বীকার করেন।
অভিভাবক সদস্য ইউনুস আলী জানান, মেয়ের চাকরীর কথা বলে অধ্যক্ষ কলেজে তার
নিজ কক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা গ্রহণ করেন। পরে বেশি টাকা পেয়ে অন্য প্রার্থীকে
চাকরী দেন। আমি বিষয়টি অনেকের সম্মুখে নির্বাহী অফিসারকে বলেছি। তবে
চাকরীর নামে ৪ লক্ষ টাকা নেবার কথা অস্বীকার করেছে অধ্যক্ষ মজিবুর রহমান