বালুর বস্তা ফেলে সোমেশ্বরী নদীর ভাঙ্গন ঠেকানোর চেষ্টা নদী তীরবর্তী মানুষগুলোর

দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী নদীর তীরবর্তী বসবাস করা কামারখালী গ্রামের  ব্যাপক ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। গত(২১ সেপ্টেম্বর)  সোমবার  বেলা ১১টায় কামারখালী গ্রামের  শতাধিক এর উপরে বাঙালি, আদিবাসী নদী ভাঙ্গন ঠেকাতে এলাকাবাসী নিজস্ব অর্থায়নে বস্তা ফেলা হচ্ছে বলে জানায়েছেন কামারখালীবাসীর হিলারিউস গচি রিছিল।
প্রথম ধাপের ভাঙ্গমে কিছুদিন আগেও এমন ভয়াবহ ভাঙ্গন দেখা দিয়ে ছিল তাতে অনেকের হারাতে হয়েছে বাসস্থান ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছে কামারখালী গ্রাম। বসতি ছেড়ে অনেকে অন্য জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন  দিন পার হয়েছে ভয়াবহ ভাঙ্গন দেখে এখন আবারও শুরু ভয়াবহ ভাঙ্গন। 
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য রেমন্ড আরেং জানান,সোমেশ্বরী নদীর ভাঙ্গন ঠেকাতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে  আহ্বান জানান প্রশাসনের কাছে। তিনি প্রশাসনকে পরিকল্পিত ভাবে নদী শাসনের ব্যবস্থা এবং জরুরি ভিত্তিতে নদী পার রক্ষায়  বাঁধ নির্মান, নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকার জানমালের নিরাপত্তা  , প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ভারসাম্য সংরক্ষণ সহ প্রাচীন কামারখালী জনপদ রক্ষার দাবী জানান।
(বাংলাদেশ গারো ছাত্র সংগঠন বাগাছাস)  কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নেতা রংচি রেমা বালুর বস্তা ফেলে নদী ভাঙ্গনের বিষয়ে বলেন, আমি বলার ভাষা খুজে পাচ্ছি না। আমরা নিজেদের অর্থায়নে আজকে ৪০০ বস্তা ফেলেছি।  আমাদের দাবী  প্রশাসনের কাছে নদীর ভাঙ্গন রোধে বাঁধ দিতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানাই।