নাটোরে বন্ধ হচ্ছে না বিভিন্ন এনজিও কিস্তির টাকা আদায়। তারা মোবাইলে ফোন করে চাপ সৃষ্টি করা
সহ কর্মচারী পাঠিয়ে টাকা আদায় করছে। দেখানো হচ্ছে নানা প্রকার ভয়ভীতি। এই কাজে বড় বড়
এনজিও সহ নাটোরের ক্ষুদ্র এনজিও গুলো রয়েছে। তবে এনজিও গুলোর কর্তৃপক্ষ এ অভিযোগ
অস্বীকার করে বলেছেন, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা দিচ্ছেন তাদের টাকাই শুধু তরা গ্রহণ করছেন।
কোন প্রকার ভয়ভিতী দেখানোর অভিযোগ সঠিক নয়। খাঁজ নিয়ে জানা যায় , , নাটোরের গ্রামীণ ব্যাংক, টিএমএসএস, প্রশিকা, আশা, র্ব্যাক আদিবাসী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, লাস্টার, ওয়েভ ফাউন্ডেশন, কৈননিয়া, আলো, উত্তরা ডেভলপমেন্ট সোসাইট, আরআরএফ সহ নানা নামের এনজিও গুলো কিস্তির টাকা আদায় করেই চলেছেন। যদিও সরকারী নির্দেশনা রয়েছে ,চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এনজিও ঋনের
কিস্তরি টাকা আদায় করা যাবেনা।তবে এর পূর্বে বাংলাদেশ প্রতিদিনে এ সংক্রান্ত সংবাদ রিপোর্ট “নাটোরে এনজিওর কিস্তির জ্বালে বন্দী
জীবন , মানা হচ্ছেনা নির্দেশনা ” রিপোর্ট প্রকাশের পর এনজিও গুলোর
দৌরাÍ কছিুটা কমেছিল। এখন আবার তারা পুরাদেমে মাঠে নেমেছে কিস্তির টাকা আদায়ের জন্য। তবে কৌশল পরিবর্তন করা হয়েছে। পূর্বে
উঠোন বৈঠক করে একটি নির্ধারিত জায়গা থেকে টাকা আদায় করা হতো। এখন করা হচ্ছে মোবাইল ফোন করে অফিসে ডেকে নিয়ে অথবা
বাড়ি বাড়ি কর্মি পাঠিয়ে । আজ সরজমিনে হালসা থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের হালসা ইউনিয়নের গোকুল নগর গ্রামের বিভিন্ন ঋণ গ্রহিতার
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা আদায় করার দৃশ্য দেখেন এ প্রতিবদেক।এসময় এ প্রতিবদেক তাকে এনজিওর টাকা কেন তুলছেন জানতে চাইলে বরেস , অফিসের নির্দেশে তিনি টাকা উঠাতে এসেছেন। কোন বিষয় জানার থাকলে ম্যানেজারকে ফোন দেন। এনজিও কিন্ত দাতারা বলেন, টাকা না দিলে
তারা বাড়ি ছেড়ে যায় না। নানা প্রকার ভয়ভিতী দেখায়। বাধ্য হয়ে তারা ধার mদেনা করে কিস্তির টাকা প্রদান করছেন। তারা আরো জানান, সম্প্রতি লক
ডাউন উঠে গেলেও বাড়ির সবাই ঠিকমত কাজ পাচ্ছেন না। যারা অটো রিকসা বা দিন মজুরের কাজ করতেন তাদের আয় কমে গেছে। এছাড়া লক
ডাউনের মধ্যে অন্যত্র থেকে ধার দেনা করেছেন । এজন্য তাদের দিন চলাই কঠিন
হয়ে পড়েছে। এর ওপর এনজিও কিস্তি মড়ার ওপর খাড়ার ঘায়ের মত অবস্থা। এর আগে এ প্রতিবদেকের কাছে হরিশপুর এলাকার সালেহা বেগম স্টেশন বড়গাছা এলাকার শবনম জানান, কান্দিভিটা মহল-ার ফেন্সি ও বেবী অভিযোগ করেছিলেন, বিভিন্ন এনজিও তাদের ঋনের কিস্তি দিতে বাধ্য করছেন।