স্টাফ রিপোর্টার,ঈশ্বরদী ॥ নির্বিগ্নে-নিরাপত্তার সাথে ট্রেন চলাচলে যারা ফিল্ডে কাজ করছেন তাদের কাজে যদি আরও মেধা ও আন্তরিকতা যোগ হয় তাহলে তাদের কাজের পারফরমেন্সও পরিবর্তণ হবে বলে মন্তব্য করেছেন,পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক হারুন-অর-রশীদ। মঙ্গলবার দুপুরে বিভাগীয় ব্যবস্থাপকের কার্যালয়ে রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় প্রধান কর্মকর্তাদের সাথে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন। পাকশী বিভাগীয় ব্যবস্থাপক আহসান উল্লাহ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে পাকশী রেলওয়ে পুলিশ সুপার নজরুল ইসলাম, ডিসিও আনোয়ার হোসেন,বিই আহসান জাবির,ডিইএন-১ মনিরুজ্জামান,ডিইএন-১ আব্দুর রহিম,ডিএমই লোকো আশিষ কুমার মন্ডল,ডিএমই ক্যারেজ তাজুল ইসলাম,ডিএসটিই টেলিকম রুবাইয়াত শরীফ,ডিএসটিই টেলিকম সৌমিক শাওন কবীর,সিআরএনবি রেজাউনুর রহমান,ডিএফএ মঞ্জুর হাসান,ডিএমও ডা.এসকে রায় ও ডিপিও আক্তার হোসেন বক্তব্য দেন। এ সময় রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে কর্মরতরা উপস্থিত ছিলেন। হারুন-অর-রশীদ আরও বলেন,আমরা প্রতিদিন কাজের মধ্য দিয়ে নতুন কিছু সৃষ্টি করে যাচ্ছি। এসব সৃষ্টিকে সময়োপযোগী করে কাজে লাগাতে হলে প্রতিনিয়ত সমস্যা চিনহিত করে পর্যায়ক্রমে সমাধান করতে হবে। এ জন্য কাজেরও গতি বাড়াতে হবে। তিনি বলেন,ভেড়ামারা স্টেশনে ২৩ টি মুরগী দোকান,ঈশ্বরদী স্টেশনে হকারের ভিড়,বিভিন্ন ট্রেনের বগি নি¤œমানের এবং ট্রেনে ইজরাদের দৌরাতœ বৃদ্ধি। এসব থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে। এ সবকিছুরই নার্ভ হলো নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। নিয়ন্ত্রণ কক্ষে কর্মরতদের আন্তরিকতা থাকলে সকল সমস্যা সমাধান হতে বাধ্য। তিনি পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের বিভিন্ন বিভাগের বর্তমান সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন। এর আগে ঈশ্বরদী,পাকশী ও ভেড়ামারা স্টেশন এবং পাকশী বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ পরিদর্শণ শেষে অপর এক মত বিনিময় সভায় অংশ নেন পাকশী বিভাগীয় কর্মকর্তা ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষে কর্মরতরা।