// বরিশাল থেকে মোঃ আবদুর রহমান : আমীরে হিজবুল্লাহ ছারছীনা শরীফের হযরত পীর ছাহেব কেবলা (মা.জি.আ) বলেছেন- আমরা সর্বদা তাওয়াক্কুল তথা সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালার ওপর নির্ভর, নিজেকে সোপর্দ করে, ও সমর্পণ করি। কেননা মানুষের চলমান জীবনে পদে পদে বিপদ-আপদ, সমস্যা, সংকট, দুর্যোগ, অভাব, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, বিবিধ রোগব্যাধি হয়ে থাকতে পারে। সেই মূহুর্তে নৈরাশ হওয়া কোন মুমিন মুসলমানদের কাজ নয়। মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন- অর্থাৎ আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের রহমত থেকে নৈরাশ হয়ো না। এ জন্যই সর্ববস্থায় মহান আল্লাহ পাকের দরবারে রহমত কামনা করতে হবে।
শুধু তাওয়াক্কুল করে বসে থাকলে হবে না পাশাপাশি কাজ করার প্রতিও ইসলামে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। যেমন- বাঘ এসে পড়েছে, তখন তার কবল থেকে আত্মরক্ষার চেষ্টা না করা, রোগবালাই হলে চিকিৎসা পরিহার করা, রুটি বানিয়ে মুখে না দিয়ে বসে থাকা এবং মনে মনে ধারণা করা বা রুটিখানা আপনা আপনি মুখে ঢুকে যাবে। এটা অহেতুক ভাবনা বা চিন্তাধারা। আল্লাহ দুনিয়ার চলমান জীবনে বিভিন্ন কাজ সমাধার জন্য কিছু অগণিত নিয়মনীতি তৈরি করে দিয়েছেন। যা পরিহার করা আদৌ উচিত নয়, তা অবলম্বন করেই তাওয়াক্কুল করতে হবে। এই উপমহাদেশে নবী-রাসূল, সাহাবায়ে কেরামগণ আমাদের মাঝে আসেনি কিন্তু তাদের পদাঙ্ক অনুসরণকারী যুগে যুগে হক্কানী আওলিয়ায়ে কেরামগণ এসেছেন সরলমনা মানুষদেরকে ইসলামের সঠিক পথ ও মত দেখিয়ে দেওয়ার জন্য। যাতে করে তারা সেই পথ ও মতে চলতে পারে এবং তার বাস্তবায়ন করতে পারে। হক্কানী ওলীগণ মানুষকে আল্লাহওয়ালা হওয়ার ত্বরিকা তথা পথ দেখিয়ে দেয়। ত্বরীকা মানুষকে আদব ওয়ালা বানায়, তবে যে তরিকায় আদব নেই ওটা ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
গতকাল বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহ বরিশাল জেলা ও মহানগর শাখার উদ্যোগে গীর্জা মহল্লার এ. কে. স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণে আয়োজিত ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিল ও হিযবুল্লাহ সম্মেলনে হযরত পীর ছাহেব কেবলা প্রধান অতিথির আলোচনায় একথা বলেন।
মাহফিলে বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর সিনিয়র নায়েবে আমীর ও হযরত পীর চাহেব কেবলার বড় ছাহেবজাদা আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ আবু নছর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইন, নায়েবে আমীর ও জামে এবাদুল্লাহ মসজিদের খতীব আলহাজ্ব মাওলানা মির্জা নূরুর রহমান বেগ, হযরত পীর ছাহেব কেবলার ছোট ছাহেবজাদা আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ আবু বকর মোহাম্মদ ছালেহ নেছারুল্লাহ সহ পীর ছাহেব হুজুর কেবলার সফরসঙ্গী বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরামগণ ওয়াজ নসীহত করেন।
মাহফিলে স্থানীয় বিশিষ্ট গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, মিডিয়াকর্মী, সহ বরিশালের সর্বস্তরের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
যে তরিকায় আদব নেই ওটা ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়
-ছারছীনার পীর ছাহেব।
বরিশাল থেকে মোঃ আবদুর রহমান : আমীরে হিজবুল্লাহ ছারছীনা শরীফের হযরত পীর ছাহেব কেবলা (মা.জি.আ) বলেছেন- আমরা সর্বদা তাওয়াক্কুল তথা সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালার ওপর নির্ভর, নিজেকে সোপর্দ করে, ও সমর্পণ করি। কেননা মানুষের চলমান জীবনে পদে পদে বিপদ-আপদ, সমস্যা, সংকট, দুর্যোগ, অভাব, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, বিবিধ রোগব্যাধি হয়ে থাকতে পারে। সেই মূহুর্তে নৈরাশ হওয়া কোন মুমিন মুসলমানদের কাজ নয়। মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন- অর্থাৎ আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের রহমত থেকে নৈরাশ হয়ো না। এ জন্যই সর্ববস্থায় মহান আল্লাহ পাকের দরবারে রহমত কামনা করতে হবে।
শুধু তাওয়াক্কুল করে বসে থাকলে হবে না পাশাপাশি কাজ করার প্রতিও ইসলামে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। যেমন- বাঘ এসে পড়েছে, তখন তার কবল থেকে আত্মরক্ষার চেষ্টা না করা, রোগবালাই হলে চিকিৎসা পরিহার করা, রুটি বানিয়ে মুখে না দিয়ে বসে থাকা এবং মনে মনে ধারণা করা বা রুটিখানা আপনা আপনি মুখে ঢুকে যাবে। এটা অহেতুক ভাবনা বা চিন্তাধারা। আল্লাহ দুনিয়ার চলমান জীবনে বিভিন্ন কাজ সমাধার জন্য কিছু অগণিত নিয়মনীতি তৈরি করে দিয়েছেন। যা পরিহার করা আদৌ উচিত নয়, তা অবলম্বন করেই তাওয়াক্কুল করতে হবে। এই উপমহাদেশে নবী-রাসূল, সাহাবায়ে কেরামগণ আমাদের মাঝে আসেনি কিন্তু তাদের পদাঙ্ক অনুসরণকারী যুগে যুগে হক্কানী আওলিয়ায়ে কেরামগণ এসেছেন সরলমনা মানুষদেরকে ইসলামের সঠিক পথ ও মত দেখিয়ে দেওয়ার জন্য। যাতে করে তারা সেই পথ ও মতে চলতে পারে এবং তার বাস্তবায়ন করতে পারে। হক্কানী ওলীগণ মানুষকে আল্লাহওয়ালা হওয়ার ত্বরিকা তথা পথ দেখিয়ে দেয়। ত্বরীকা মানুষকে আদব ওয়ালা বানায়, তবে যে তরিকায় আদব নেই ওটা ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
গতকাল বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহ বরিশাল জেলা ও মহানগর শাখার উদ্যোগে গীর্জা মহল্লার এ. কে. স্কুল মাঠ প্রাঙ্গণে আয়োজিত ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিল ও হিযবুল্লাহ সম্মেলনে হযরত পীর ছাহেব কেবলা প্রধান অতিথির আলোচনায় একথা বলেন।
মাহফিলে বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর সিনিয়র নায়েবে আমীর ও হযরত পীর চাহেব কেবলার বড় ছাহেবজাদা আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ আবু নছর নেছারুদ্দীন আহমদ হুসাইন, নায়েবে আমীর ও জামে এবাদুল্লাহ মসজিদের খতীব আলহাজ্ব মাওলানা মির্জা নূরুর রহমান বেগ, হযরত পীর ছাহেব কেবলার ছোট ছাহেবজাদা আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ আবু বকর মোহাম্মদ ছালেহ নেছারুল্লাহ সহ পীর ছাহেব হুজুর কেবলার সফরসঙ্গী বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরামগণ ওয়াজ নসীহত করেন।
মাহফিলে স্থানীয় বিশিষ্ট গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, মিডিয়াকর্মী, সহ বরিশালের সর্বস্তরের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।