নাটোর প্রতিনিধিঃ
বৃহত চলনবিল সিংড়া -বাহাস ডুবন্ত এ সড়ক পর্যটকদের বিনোদনের জন্য নজর কাড়ছে। ঈদ কে সামনে রেখে বাড়ছে পর্যাটকদের ভীর ।
নাটোর সদর থেকে ১৮ কিলোমিটার অদূরে সিংড়া উপজেলা। সিংড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে একটু উত্তরে বালুয়া বাসুয়া মোড়, বর্তমানে এ মোড় চলনবিল গেট নামে পরিচিত লাভ করেছে।
এখান থেকে ভ্যানে, মটর সাইকেল কিংবা অটোতে চড়ে যে কেউ যেতে পারবেন চলনবিলে। ভাড়া ১০ টাকা থেকে ১৫ টাকায় সহজেই চলনবিল পর্যটন পার্ক ও বিনোদন কেন্দ্র পযর্ন্ত গিয়ে দর্শনার্থীরা নৌকা যোগে তিশিখালী ঘাসি বাবার মাজার সহ চলনবিলে আগত দর্শনার্থীরা এই প্রকৃতির লিলাভূমি উপভোগ করে থাকে।
জানা যায়,২০১১ সালে ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৪ কিলোমিটার রাস্তা নির্মিত হয়েছে। প্রতিদিন সাবমার্সিবুল সড়কে বিভিন্ন অঞ্চলের দর্শনার্থীদের সমাগম ঘটে। বিশেষ করে ছুটির দিনে ভীড় বেশি হয়। শত শত মানুষ অবসরে চলে আসেন। নৌকায় চড়ে বেড়ানোর মজা উপভোগ করেন কেউ কেউ।
কথা হয় কয়েকজন দর্শনার্থীদের সাথে তারা উচ্ছাস প্রকাশ করে বলেন অবসরে চলনবিল তাদের প্রান ভড়ে দেয়।
প্রকৃতি ও পরিবেশে মিশে যায়। কেউ কেউ তিশিঘালি মাজার দেখতে আসেন। প্রতি ঈদেই দেখা দেয় উপচে পড়া ভীড় কোথায়ও একটু জায়গাও খালি থাকে না।চলনবিলে নৌকা ভ্রমন নিরাপদ করার প্রয়োজনে লাইফ সাপোর্ট জ্যাকেট রাখার প্রয়োজন মনে করেন সচেতন মহল।
সেখানে মানত করতে আসেন। প্রতি শুক্রবার অনেকে মানত করতে আসেন। অনেকে চলনবিলের প্রকৃতির দৃশ্য উপভোগ করতে স্বপরিবারে ছুটে আসেন।