পাবনায় মন্দির ভিত্তিক শিক্ষা প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

// পাবনা প্রতিনিধি : পাবনায় টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দির ভিত্তিক শিক্ষা ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভুমিকা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসন ও মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণ শিক্ষা কার্যক্রম এর আয়োজনে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী পাবনা জেলা পরিষদের রশিদ হলে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাষ্টি বীরমুক্তিযোদ্ধা স্বপন কুমার রায়ের সভাপতিত্বে প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালা উদ্বোধন করেন পাবনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শরিফ আহমেদ। কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন, পাবনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন, হিন্দু বৌদ্ধ্য খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের পাবনা জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী, পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান,পাবনা সংবাদ পত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান, পাবনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আফরোজ আসাদ, জেলা প্রাথমিক কর্মকর্তা মো. ইউসুব, সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা সামিউল আলম, জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা বিজয় ভুষন রায়,হিন্দু বৌধ্য খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বিনয় জ্যোতি কুন্ডু রোটা. শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সৎসঙ্গ হিমাইতপুর পাবনার শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. নরেশ চন্দ্র মধু, রোটা: প্রভাস চন্দ্র ভদ্র. শ্রমিক নেতা প্রদীপ কুমার, উপজেলা মনিটরিং কর্মকর্তা অধ্যাপক কমল চন্দ্র দাশ, শ্রী শ্রী মহাদেব মন্দিরের সভাপতি সুদর্শন তালুকদার, শিক্ষক নয়ন মনি বিশ্বাস, মুনমুন মজুমদার প্রমুখ। । অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম ৬ষ্ঠ পর্যায়ের সহকারী প্রকল্প পরিচালক নিরুপম ধর।
কর্মশালায় প্রশাসন, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষকসহ ১শ ৬০ জন কর্মশালায় অংশ গ্রহন করেন।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমানে মন্দিও ভিত্তিক শিক্ষা বিষেশ অবদান রাখবে। মন্দির ভিত্তিক শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্টদের আরো আন্তরিক এবং দায়িত্বশীল হতে হবে।
শিশুদেরকে সত্যের বারী হৃদয়ে ঢুকাতে হবে। নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। শিক্ষকরা মানব গড়ার কারিগর। তাই তাদেরকে সেই ভূমিকা পালন করতে হবে। শিক্ষরা দেশ পরিবর্তন করতে পারেন। কমলমতি শিশুরা মাটির মতো, তাদেরকে যেভাবে গড়া যাবে তারা সেই ভাবে গড়ে উঠবে।