দলবদলের মৌসুমে চরম নাটকীয়তা

// ফুলহ্যাম থেকে মিউনিখে যাওয়ার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ক্লাবটিতে আর যাওয়া হলো না পর্তুগিজ ফুটবলার হোয়াও পালহিনহার। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও অফিসিয়াল ছবি তোলার কাজটি সেরে ফেললেও ছিল শুধু কাগজে সই বাকি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলবদল করতে হলো না তার।

লিভারপুলে না যাওয়ার আশঙ্কা ছিল পালহিনহার। অলরেড শিবিরে যাওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত চুক্তি হয়নি। ইংল্যান্ডে স্থানান্তরের শেষ মুহূর্তে লিভারপুলে গ্রাভেনবার্খের যাওয়ার খবরটিও রীতিমতো সবাইকে চমকে দিয়েছে।

বার্সেলোনাও দলবদলের শেষ দিন পেয়েছে হোয়াও ক্যান্সেলো ও হোয়াও ফেলিক্সকে। এর মধ্যে ফেলিক্সকে নিয়ে শঙ্কা ছিল- তিনি দলে যোগ দিতে পারবেন কিনা। বিমানবন্দরে আটকে পড়েছিলেন এই ক্লাব ফুটবলার। অবশেষে জানা গেছে, দুজনকে দলে নিতে পেরেছে বার্সেলোনা।

এদিকে সোফিয়ান আমরাবাতকে ম্যানচেস্টারে নেওয়ার খবরটি ফুটবলবোদ্ধাদের জন্য বড় খবর। বিশ্বকাপের পর থেকে দলবদলের বাজারে তিনি ছিলেন অনেকটা হটকেকের মতো। মরক্কোর জার্সিতে পারফরমেন্স সমুন্নত রেখে আলোচনায় আসেন এই ফুটবলার। পাশাপাশি ইতালিতেও রয়েছে চমক। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে ম্যাসন গ্রিনউডের লাৎজিওতে যাওয়ার গুঞ্জন বেশ ভালোভাবেই রটেছিল। কিন্তু সেখানে না গিয়ে স্প্যানিশ ক্লাব হেতাফকেই বেছে নিলেন এই ইংলিশ ফুটবলার।

টটেনহ্যাম থেকে সার্জিও রুলিয়ন এবং ফেনেরবাখ থেকে উদীয়মান গোলরক্ষ বাইন্দির রেড ডেভিলে যোগ দিয়েছেন। তবে সৌদি ক্লাব আল ইত্তিহাদ লিভারপুলের মোহামেদ সালাহকে দলে টানার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। প্রায় ২৩২৪ কোটি টাকার প্রস্তাব দিয়েও সন্তুষ্ট করা যায়নি এই ফুটবলারকে। লিভারপুলেই থাকছেন তিনি।