কাশেমপুর সড়কে যাত্রী ছাউনী নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া

এক সময় ছিলো মনু প্রকল্পের বন্যা প্রতিরোধ
বাঁধ। বিবর্তনের ধারায় এখন সেটি রূপান্তরিত হয়েছে চাঁদনীঘাট কাশেমপুর সড়কে। মৌলভীবাজার সদরের দুই ইউনিয়ন এবং নিকটবর্তী বালাগঞ্জ উপজেলার অধিকাংশ যাত্রী এই সড়কের মাধ্যমে জেলা সদরের সাথে সংযোগ রক্ষা করে চলেছেন
বিভিন্ন যানবাহনের মাধ্যমে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মনু প্রকল্পের বণ্যা প্রতিরোধ বাঁধকে সড়কে রূপান্তরিত করার লক্ষে গত ১৯৯৮ সনে এল.জি.ই.ডি
একটি মেয়াদ ভিত্তিক প্রকল্প হাতে নেয়। এলক্ষে কাশিমপুর পাম্প হাউজ থেকে পাঁকাকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়। দীর্ঘ্য ২২ কিলোমিটার রাস্তা পাকা করণের কাজ সমাপ্ত হয় গত ২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরে। রাস্তার কাজ সম্পন্ন হবার পর চাঁদনীঘাট-কাশেমপুর বাস চলাচলও শুরু হয়েছিলো। এক পর্য্যায়ে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেলেও সিএনজি চলাচল চালু রয়েছে। এই সড়ক দিয়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী
স্কুল কলেজে আশা যাওয়া করে। তাদের সুবিধার্থে সদর উপজেলার আশিয়া মমরুজপুর এলাকায় স্থানীয়দের উদ্যোগে সড়ক সংলগ্ন ভূমিতে একটি যাত্রী ছাউনী প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু এতে ধরেছে হিতে বিপরীত দশা। পানি উন্নয়ন
বোর্ডের তরফে এই যাত্রী ছাউনীটি উঠিয়ে নেয়ার হুমকী দেয়া হয়েছে। তাতে
সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।