সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে পাবনা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন আজ বেলা ১১টায় শহরের দোয়েল সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনের অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে শহরের বিভিন্নস্থানে বিলবোর্ড স্থাপন ও তোরণ লাগানোর প্রস্তুতি চলছে। সোশাল মিডিয়ায়ও চলছে জোর প্রচারণা। এদিকে সম্মেলনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ দুটির জন্য ইতিমধ্যে কেন্দ্র এবং জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতৃবৃন্দের কাছে ধর্না দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা।
সাধারণ সম্পাদক পদে হেভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন এর নাম।
ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন ছাত্রজীবনে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউিট শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক আহ্বায়ক, পাবনা পৌর ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক, পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে.এম. হাসান হীরা ও মোছা. শাহ্নেওয়াজ বেগমের পুত্র এবং পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক আব্দুল হান্নানের ভাতিজা। তিনি পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা ইন সিভিল, একটি বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয় থেকে এলএলবি পাশ করেছেন।
সাবেক ছাত্রনেতা আনিসুজ্জামান দোলন জানান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগকে শক্তিশালী এবং গতিশীল ও ত্বরান্বিত করতে ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমনের কোনো বিকল্প নাই। আশা করি পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ তার রাজনৈতিক দক্ষতা ও কর্মকান্ড মূল্যয়ন করবেন।
সাবেক ছাত্রনেতা নজরুল ইসলাম সোহেল বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিবার থেকে বেড়ে ওঠা ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন একজন দক্ষ ও পরিচ্ছন্ন নেতা। তিনি দক্ষ ভাবে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। তাই জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আমরা তাকে দেখতে চাই।
জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাওন রেজা খান বলেন, তিনি দূঃসময়ে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। পাবনায় শিবির কে বিতাড়িত করার মূল নায়ক ছিলেন ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন ভাই। আমি মনে করি ত্যাগী এই নেতাকে দল মূল্যায়ন করবে।