ইয়ানূর রহমান : যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) জেনোম সেন্টারের বুধবার প্রকাশিত ফলাফলে যশোর জেলার যে ৩৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন, তাদের ১৯ জন যশোর শহরসহ সদর উপজেলার।
বাদবাকিদের মধ্যে ১৩ জন শার্শা, অভয়নগর এবং বাঘারপাড়ার বাসিন্দা। দুইজনের
অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি। এই দুইজনের নাম মান্নান ও পীরবাহার। স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সদর উপজেলায় শনাক্তরা হলেন চুড়ামনকাটি সোনালী ব্যাংকের কর্মী কোরাইশিন (৩২), খোজারহাটের আশরাফ (২৫), মইনহাটির মনিরুজ্জামান (৩৮), শহরের পুরাতন
কসবা মিশনপাড়ার আহাদ আলী (৩২), ওআরএস অফিসের জহির (৫০), কৃষ্ণবাটির
সুফিয়া (৪০), চাঁচড়ার বারেক (৫৮) ও মিলন (৪০), কেন্দ্রীয় কারাগারের আলমগীর (২৩), সেনানিবাস এলাকার আলতাফ (৫৭), বারান্দীপাড়ার সন্ধ্যা (৫০) ও প্রশান্ত (৬৫), ঘোপের মাহবুব আলম (৪৩), বিরামপুরের সানজির হোসাইন (৫০), লেবুতলার হোসেন (৬০), জেনারেল হাসপাতালের সুশান্ত (৩৫), পুলিশ লাইনের আনসার আলী (৩৬), পোস্ট অফিসপাড়ার মো. মাসুদ রানা (৪২) এবং যশোরে নমুনা প্রদানকারী মাগুরার শালিখা উপজেলার তানিয়া (৩২)।
বাঘারপাড়া উপজেলায় আছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় (৪২) এবং বাসুয়াড়ি জয়রামপুরের আব্দুর রহমান (৬০)।
শার্শায় আক্রান্ত হয়েছেন বাগআঁচড়া সাতমাইলের ডা. নাজমুন নাহার রানী (৩৮)
ও ডা. হাবিবুর রহমান(৪০), ডিজিএমের হাওলাদার রুহুল আমীন (৪৪), শ্যামলাগাছির সবুর আলম (৪০) এবং লক্ষ্মণপুর খামারপাড়ার আরিফ (৩৪)। অভয়নগরে শনাক্ত হয়েছেন উপজেলা পরিষদের ফজিলা (৪২), নওয়াপাড়া বাজারের শাহ নেওয়াজ (৪৮), চেঙ্গুটিয়া মহাকালের ইলা সাহা (৪৫), গুয়াখোলার সাকিব মাহমুদ প্রতীক (১৬), বুইকারার সোলাইমান (৭০) এবং নওয়াপাড়া গাজীপুরের নিলুফা (৩১)।