মৌলভীবাজার সদর উপজেলার আখাইলকুড়া ইউনিয়নের বেকামুরা গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক, সাদা মনের মানুষ, সর্বমহলে গরীবের বন্ধু হিসাবে পরিচিত আব্দুল করিম বেগকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, বিভিন্ন অনলাইন ও ইউটিউবে মিথ্যা ও বানোয়াট অপপ্রচার করায় জেলা জুড়ে তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এর ঝড় উঠেছে। একজন সাদা মনের মানুষকে নিয়ে এহেন মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আব্দুল করিম বেগসহ স্থানীয় লোকজন। প্রতিবাদের স্ট্যাটাসে ছেয়ে গেছে ফেসবুকসহ সকল যোগাযোগ মাধ্যমে। সম্প্রতি গত ২১শে জুন রাতের আধারে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়ে ১০ দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান জেলা যুবদল নেতা জগলুল হক মতিন (৪৫)। তার মৃত্যু সংবাদে সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান, তার রাজনৈতিক সহকর্মী, স্থানীয় বাসিন্দা, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। কিন্তু, অপরদিকে একটি কু-চক্রী মহলের ইন্ধনে ষড়যন্তমূলক ভাবে কতেক দুষ্ট ব্যক্তির মাধ্যমে বর্তমানে লন্ডনে অবস্থানরত সমাজসেবক আব্দুল করিম বেগকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার হীন উদ্যেশে তার ছবি ব্যবহার করে জগলুল হক মতিন হত্যার সাথে জড়িত মর্মে একটি ব্যনার বানিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে অপপ্রচার করতে থাকে। এ ব্যপারে জানতে চাইলে লন্ডনে অবস্থানরত আব্দুল করিম বেগ মুঠোফোনে জানান- মামলার বাদীর থানায় দায়েরকৃত এজাহারে আমার নাম উলে¬খ করা না থাকলেও এবং আমি লন্ডনে অবস্থানকালীন সময়ে বিভিন্ন মাধ্যমে আমার বিরুদ্ধে প্রচারিত মিথ্যা সংবাদটির প্রতি আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। আমি বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্যহীন এবং বস্তুনিষ্টতা বিবর্জিত প্রচারনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পরিবেশিত সকল তথ্যই মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বস্তুনিষ্টতা বিবর্জিত ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আমি আব্দুল করিম বেগ ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্টাতা ও পরিচালক। দেশ ও বিদেশে বিভিন্ন সমাজসেবামূলক সংগঠনের সাথে জড়িত। এলাকায় এবং এলাকার বাহিরে বিভিন্ন অসহায় হতদরিদ্র লোকজনকে বিভিন্নভাবে নিজের সাধ্যমত সহায়তা করে আসছি। আমাকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার হীন উদ্যেশেই এলাকার একটি কু-চক্রী মহলের ইন্ধনে ষড়যন্তমূলক ভাবে কতেক দুষ্ট ব্যক্তির মাধ্যমে এ মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করানো হয়েছে। তাই, আমি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত উক্ত সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।