কুলাউড়া উপজেলার ৫নং ব্রাক্ষণবাজার ইউনিয়নের কুমিয়া গ্রামে আনওয়ারা বেগম, সায়রা বেগম,সাহেরা
বেগম, শিপা বেগম ও কাইয়ুম মিয়াসহ একই পরিবারের ৫ সদস্যই প্রতিবন্ধী। অসহায় এ প্রতিবন্ধী পরিবারের তিন বেলা আহার ও চিকিৎসার জন্য প্রতিদিন সংগ্রাম করতে হয়। এ অবস্থায় মানবেতর
জীবন-যাপন করছে পরিবারটি। মা, মেয়ে, ছেলে, বোনসহ প্রবিবন্ধীদের হাঁড়গুলো বাঁকা হয়ে পরিণত হয় শারীরিক প্রতিবন্ধীতে। বর্তমানে মাটিতে লুটিয়েই কাটছে তাদের অনেকের জীবন। উন্নত চিকিৎসা
দূরে থাকুক, প্রতিবন্ধী ন্যূনতম চিকিৎসাটুকুও করাতে পারছেনা।
অপরদিকে, অসহায় প্রতিবন্ধী এ পরিবারকে একটি মহল বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে (কুলাউড়া থানার মামলা নং-০৬,তারিখ ঃ- ১১/০৩/২০২০ইং)
ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০২০ ( সংশোধনী/০৩) এর ৯(৪) (খ) ধারায় মামলা দিয়ে হয়রানী করে আসছে। স্থানীয় একাধিক লোকজন
জানান- আব্দুল আজিজ এর পরিবারে একজন লোক ছাড়া পরিবারের অন্যান্য সদস্য প্রতিবন্ধী। তাদের মধ্যে প্রতিবন্ধী কাইয়ুম মিয়া। সে
প্রতিবন্ধী কার্ড প্রাপ্ত। যে তার নিজের নাম বলতে পারেনা। সে কিভাবে একটা শিশুকে যৌন নির্যাতন করবে। অথচ, এই প্রতিবন্ধী ছেলেটাকে
একটি ষড়যন্তকারী মহলের মাধ্যমে হয়রানীর উদ্যাশে জনৈক আছিয়া বেগমকে মামলার বাদী বানিয়ে মামলা দায়ের করেন। যে, শিশুটিকে যৌন
নির্যাতন করা হয়েছে মর্মে উলে-খ করা হয়েছে, সেই দিন এ ধরনের কোন ঘঠনাই ঘঠেনি। এবং মামলার এজাহারে শিশুটির বয়স দেখানো
হয়েছে ৫ বছর। বাস্তবতা হলো- তার বয়স ৩ বছর।