মৌলভীবাজারে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে খাদ্য সংকটে পড়েছে সাধারণ মানুষ। মরণঘাতী ভাইরাসের আতঙ্কে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে জীবন। বিশ্বের এমন দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে মানবিক দিক বিবেচনায় খালেকাবাদ এস্টাবলিশমেন্টের উদ্যাগে বাংলাদেশে দিন মজুর, অসহায় মানুষদের মধ্যে নগদ ৪০ হাজার টাকা বিতরণ করেছেন বাংলাদেশের এক রেমিট্যান্স যোদ্ধা লন্ডন প্রবাসী মোঃ শামীম আহমদ চৌধুরী। তিনি বিশিস্ট সমাজসেবক নাদামপুর নিবাসী
আলহাজ্ব ্ আবদুল খালেক চৌধুরীর পুত্র। অপরদিকে, তার নিজের মালিকানাধীন সিলেট রোড খালেকাবাদ (নাদামপুর) সোমিল, রাইছ মিল, খালেকাবাদ সুপার মার্কেট ও খালেকাবাদ কমিউনিটি সেন্টার, বাসাসহ ৯০টি দোকান কোটার এক মাসের ভাড়া মওকুফ করে দিয়েছেন। আজ বিকালে রেমিট্যান্স যোদ্ধা লন্ডন প্রবাসীর বোন পুত্র কিবরিয়া চৌধুরী এ প্রতিবেদককে বলেন- করোনার মহামারীতে সঙ্কটকালীন মুহুর্তে নিজের কথা চিন্তা না করে সম্পূর্ণ মানবিক দিক চিন্তা করে এমন সিদ্ধান্তে বর্তমানে দেশের দু:সময়ে বিরাট অবদান রেখেছে। এ সময় তিনি লন্ডন প্রবাসীর পক্ষ থেকে আরো বলেন, আমি শহরের বিত্তবানদের অনুরোধ করবো যেন তারাও মানবিক দিক বিবেচনায় অন্তত একমাসের ভাড়া মওকুফ করে নিজেদের ভাড়াটিয়াদের পাশে দাঁড়ান। এই দূর্যোগে এগিয়ে এসে মানবতার কল্যাণে পাশে দাঁড়াবেন। জেলার একাধিক লোকজন জানান-
প্রবাসীরা দেশের সম্পদ। রেমিট্যান্স যোদ্ধা। আমাদের অহংকার ও গৌরবের প্রতীক। তাদের ঘিরে আমাদের জীবনে সুখ-দুঃখের গল্প। অর্থনৈতিক পরিবর্তন ও বাঙ্গালি সমাজে সুখের সমৃদ্ধি আনয়ন হয় একমাত্র প্রবাসীদের অবদানের কারনে। প্রবাসীরা আমাদের কারো ভাই,কারো পিতা,কারোস্বজন,কারো নিকটআত্মীয়,কারো বন্ধু ও কারো শুভাকাঙ্খী।
প্রবাসীরা অতীতে ও বিরাট অবদান রেখেছেন।