সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর থানার উত্তর বংশিকুন্ডা ইউনিয়নের ১০ টাকা কেজি চাউল জনবান্দব মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ও এম এস ডিলার যুবলীগ সভাপতি মজিদ মিয়ার বিরুদ্ধে চাউল চুরির অভিযোগ উঠেছে।দেশে চলছে করোনার মহামারি আর চলছে চাউল চুরি, যানা জায় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ও এম এস এর ডিলার হিসেবে দায়িত্ব পালন কালিন বিতরনে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি করে আসছে যুবলীগের সভাপতি মজিদ মিয়া। ক্ষমতার দাপট কাটিয়ে নিরিহ ভূক্তভোগিদের অজনে কম দিয়ে ঠগিয়ে আসছে সহজ সরল মানুষদেরকে যুবলীগের নেতা মজিদ মিয়া, নিরিহ ভূক্তভোগিরা দুর্নীতির বিষয়ে প্রতিবাদ করলে যুবলীগের নেতা মজিদ মিয়া ভূক্তভোগির কার্ড কেটে দিবে ও ভয় বিথীর হুমকি প্রদর্শন করারও অভিযোগ পায়া গেছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বিল্লাল হুসেন এর কাছে জানতে চাইলে, তিনি জানান আমি সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে অজনে কম দেওয়ার বিষয়টি দেখে কার্ডধারীর সাথে কথা বলি, তারা কম দেওয়ার অভিযোগ করলে এর সত্যতা পাওয়া গেলেও আমার কাছে লিখিত অভিযোগ করতে রাজি হয়নি। আরও জানা যায় ১৪ এপ্রিল মঙ্গল বার মধ্যনগর খাদ্য কর্মকর্তা অভিনাশ চন্দ্র দাস চাউল বিতরনের দুর্নীতির সরজমিনে তদন্ত করে প্রতিনিধিকে জানায়, অনিয়ম দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া গেছে আমি উপজেলা কর্মকর্তার সাথে কথা বলে তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করবো। দায়ীত্ব প্রাপ্ত টেক অফিসার কার্তিক পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূরুল ইসলাম বলেন, চাউল বিতরনের বিষয়টি আমাকে অবগত না করেই বিতরন করিতেছে, দুর্নীতির বিষয়টি মধ্যনগর ওসি এল এস ডি আমাকে ১২ এপ্রিল রবিবার অবগত করলে ৯০ বস্তা চাউল আমি উপস্তিত থেকে বিতরন করি এবং এর আগে কিছু জানিনা। ডিলার মজিদ মিয়াকে মুটোফোণে এব্যপারে জানতে চাইলে সে প্রতিনিধিকে দেখা করতে বলে।