আজ বেলা ১১টায় শহরের দোয়েল সেন্টারে পাবনা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনকে স্বাগত জানিয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে হেভিওয়েট প্রার্থী ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন এর পক্ষ থেকে একটি বিশাল মোটর সাইকেল শোভাযাত্রা বের করা হয়। মোটর সাইকেল শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে হাসপাতাল সড়কে গিয়ে শেষ হয়। মোটর সাইকেল শোভাযাত্রায় জেলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এছাড়াও তার সমর্থনে শহরের বিভিন্ন সড়কে পোস্টার ফেস্টুন ব্যানার লাগিয়েছে তার সমর্থকেরা।
ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন ছাত্রজীবনে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউিট শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, সাবেক আহ্বায়ক, পাবনা পৌর ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক, পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে.এম. হাসান হীরা ও মোছা. শাহ্নেওয়াজ বেগমের পুত্র এবং পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক আব্দুল হান্নানের ভাতিজা। তিনি পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা ইন সিভিল, একটি বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয় থেকে এলএলবি পাশ করেছেন।
সাবেক ছাত্রনেতা আনিসুজ্জামান দোলন জানান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগকে শক্তিশালী এবং গতিশীল ও ত্বরান্বিত করতে ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমনের কোনো বিকল্প নাই। আশা করি পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ তার রাজনৈতিক দক্ষতা ও কর্মকান্ড মূল্যয়ন করবেন।
সাবেক ছাত্রনেতা নজরুল ইসলাম সোহেল বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পরিবার থেকে বেড়ে ওঠা ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন একজন দক্ষ ও পরিচ্ছন্ন নেতা। তিনি দক্ষ ভাবে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। তাই জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আমরা তাকে দেখতে চাই।
জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাওন রেজা খান বলেন, তিনি দূঃসময়ে পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। পাবনায় শিবির কে বিতাড়িত করার মূল নায়ক ছিলেন ইঞ্জি. রফিকুল ইসলাম রুমন ভাই। আমি মনে করি ত্যাগী এই নেতাকে দল মূল্যায়ন করবে।