বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দেশের সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এমুহূর্তে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসা মানে খালেদা জিয়ার মুক্তি। তার মুক্তি হলে সেটি হবে গণতন্ত্রের মুক্তি, গণমাধ্যমের মুক্তি।
শুক্রবার সকাল ৯ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে প্রতীকী অনশনে তিনি এ সব কথা বলেন। প্রতীকী অনশনের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি)।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সেই মুক্তির জন্য শুধু আইনি লড়াইয়ের উপর নির্ভর করলে আমাদের চলবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএসপিপি’র ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক, বিএফইউজে ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রাক্তন সভাপতি সাংবাদিক শওকত মাহমুদ, বিএসপিপি’র সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বিএনপিপন্থি অংশের সভাপতি কাদের গণী চৌধুরী, মহাসচিব শহিদুল ইসলামসহ সাংবাদিক, ডাক্তার ও বিভিন্ন পেশাজীবী নেতারা।