// মশাহিদ আহমদ, মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজার মনুনদী আংশিক-১৯, আখাইলকুড়া-৪৭ ( ১৪৩০ বাংলা) ও মনুনদী আংশিক-৭, সম্প্রাসী উত্তর-৬৫ (১৪৩১ বাংলা) বৈধ ইজারাদার মনাই মিয়া-এর বালু মহাল এর স্তূপীকৃত ৭,৫০,০০০/- (সাত লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ) ঘনফুট বালির মধ্যে ৬০ হাজার ঘনফুট বালি উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক জব্দ, তরিগরি করে- ১০/০৬/২০২৪ইং, নিলাম বিজ্ঞপ্তি ও একদিনের ব্যবধান রেখে অর্থাৎ- ১২/০৬/২০২৪ইং নিলাম প্রদান করায় হতভাগ বৈধ ইজারাদারগণ অনেক অপূরনীয় ক্ষতির সম্মুখিন হয়েছেন মর্মে ভুক্তভোগী ইজারাদার- মনাই মিয়া বাদী হয়ে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক বরাবর প্রতিকার চেয়ে লিখিত অভিযোগ (স্বারক নং- ৪১৪৯, তারিখ : ৩০/০৬/২০২৪ইং) দায়ের করেছেন। সর্বশেষ প্রাপ্ত সংবাদে জানা গেছে-এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ ইজারাদার মনাই মিয়া মৌলভীবাজার সিনিয়র সহকারী জজ আদালত (মোকদ্দমা নং- ১৫৯/২০২৪ইং ( স্বত্ব) দায়ের করেছেন। পক্ষভুক্ত বিবাদী করা হয়েছে সহকারী কমিশনার (ভূমি), মৌলভীবাজার সদর, তহশিলদার নানকার, তহশিল অফিস, কামালপুর বাজার, রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টও, মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক এর কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, মৌলভীবাজার সদর, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( রাজস্ব),জেলা প্রশাসক, মৌলভীবাজার। বিজ্ঞ আদালত বাদী পক্ষের প্রার্থীত মতে নোটিশ প্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে কারন দর্শানোর আদেশ প্রদান করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী ইজারাদারগণ জানান- মনু নদীর সংযোগ কুশিয়ারা নদী হইতে শেরপুর নামক স্থানে অবৈধ ভাবে অ-ইজারাকৃত ও অবৈধ ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে জনৈক ব্যক্তিগণ বালি উত্তোলন করে শেরপুর অক্য্রি ঘাট,মাছের বাজার, শেরপুর ব্রীজের নিচে, নতুন বস্তি এলাকাসহ ভিন্ন ভিন্ন স্থানে রাখিয়া বৈধ অনুমতি ব্যতিরেখে বালি বিক্রয় করে আসছিলেন। আমরা বৈধ ইজারাদারগণ এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবীতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। এসব বিষয়ে সুবিধাভোগীগণ ও স্থানীয় ইউনিয়ন ভূমি অফিস নানকার, কামালপুর তহসিলদার, সহকারী তহসিলদার জামাল মিয়া ও জেলা প্রশাসক কার্যালয় এর আলী হোসেন যুবরাজ ক্ষুব্ধ ছিলেন।