// সাঁথিয়া প্রতিনিধিঃ পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার সুনামধন্য ধুলাউড়ি কাওছারিয়া কামিল (এম,এ) মাদরাসায় নিজস্ব অর্থায়নে বিল্ডিং, নয়াভিরাম গেট, বাউন্ডারি ও ফুলের বাগান করে সুজ্জিত করা হচ্ছে।
উন্নয়নে ব্যাপক সারা জাগিয়েছে চলমান পরিচালনা পরিষদ।
সরেজমিনে ঘুরে মাদ্রাসার পরিচালনা পরিষদ ও শিক্ষকদের সুত্রে জানা যায়, পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী অতি প্রাচীনতম দ্বীনি শিক্ষার বিদ্যাপীঠ ধুলউড়ি কাওছারিয়া কামিল (এম,এ) মাদ্রাসাটি ১৯০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগে মাদ্রাসাটি আজ মাথা উচু করে দাড়িয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তিগন উন্নয়ন করেছেন। মাদাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয় সুধীজন জানান, বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ মাত্র বছর খানেকের মাথায় মাদরাসায় নিজস্ব অর্থায়নে তিন তলা বিল্ডিং এর তৃতীয় তলার কাজ, নয়াভিরাম সুসজ্জিত গেট, বাউন্ডারি ও ফুলের বাগান করে সুজ্জিত করেছে। এমন কমিটি থাকলে মাদ্রাসাটি আরো উন্নতি করবে।
ধুলাউড়ি কাওছারিয়া কামিল (এম,এ) মাদরাসা অধ্যক্ষ মওলানা আনোয়ার হোসেন বলেন, মাদ্রাসার পরিচালনার পরিষদের সভাপতি ও সদস্যদের যথেষ্ট আন্তরিকতা রয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে বিল্ডিংএর তৃতীয় তলা নির্মান, নয়াভিরাম গেট, বাউন্ডারি ও ফুলের বাগান করা স্মরণ কালের স্মরনীয় অগ্রগতি হয়েছে। তিনি সভাপতিসহ সদস্যদেরকে অভিনন্দন জানান। কমিটির কাজে সন্তষ্টি প্রকাশ করে তিনি আরো বলেন, খাল ভরাট, মাঠ সংস্কার, ছাত্রছাত্রীদের ক্যানটিনসহ আরো উন্নয়নের দাবী জানান।
ধুলাউড়ি কাওছারিয়া কামিল (এম,এ) মাদরাসার গর্ভনিং বডির সভাপতি, ধুলাউড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ শাখার সভাপতি মোঃ জরিফ আহম্মেদ মাষ্টার এ প্রতিবেদককে বলেন, অল্প দিনে কমিটিতে এসে মাদরাসার নিজস্ব অর্থায়নে এগুলো করতে পেরেছি। শিক্ষকসহ নির্মান কমিটি উক্ত কাজ দেখ ভাল করছেন। সবাই মিলে সুন্দরভাবে মাদ্রাসা উন্নয়নের কাজ করতে পারছি। শিক্ষকসহ ছাত্র/ছাত্রীদের শিক্ষার পরিবেশ আরো উন্নত করতে সর্বদা সচেষ্টায় থাকবো।