পুরস্কার গ্রহণ


তুমি যদি অযোগ্য অসত্য বঞ্চিত লেখক আর অপরিক্ক কবি হও,তবে তোমার ভেতরে পুরস্কারের লোভ লালসা উঁকি দেবে নিশ্চয় যে পর্যন্ত তুমি তা না পাও।লোভীরাতো অর্জনহীন পুরস্কার অর্থের বিনিময়ে গ্রহণ করতে চায় বার বার-তারা মিথ্যা কল্পণার জ্ঞান দিয়ে নিজেকে প্রকাশ করতে চায় অর্থহীন ব্যর্থ সেরা।আর সময়ের সভ্যতা ও আর্দশকে বিঘ্ন করতে চায় আঁধারে আঁধারে অহংকার।দেশ সমাজ ও পৃথিবী একদিন ঠিকই জেনে যাবে যে তুমি অসত্য নকল ও ভণ্ড কবি!তুমি যদি অপরিপক্ক কবি হও তবে তুমি ফেঁতনাবাজের ধাঁন্ধাকারী  কি তোমার আদব?ফ্যাসাদকারীরাতো পুরস্কারের দাসত্ব করে মিথ্যা কল্পণা ও আমিত্বের অন্ধকারে।সময় তাদেরকে নিষ্ঠুরভাবে ধিক্কারে ও অপমানে লাঞ্চিত করে অজ্ঞ আঁধারে।সময়তো অসত্যের সাথে খুবই নিষ্ঠুর নির্মম ও নির্দয়।তুমি যদি অভিজ্ঞতায় পরিপক্ক ও তত্ত্বজ্ঞানী কবি হও তবে মানবতার কল্যণে উদয়,তখন হাজারও পুরস্কার তোমার পায়ের নিচে দাসত্ব করবে অনাবিল হেঁটে যাও সময় সদয়।কারণ সত্যের পায়ের নিচেই মিথ্যা ও অহংকারের আজন্ম দাসত্বের পরিচয়! জ্ঞানীরাই মহাকালের বুদ্ধিবাদী ও প্রজ্ঞাবান ইতিহাসে অমৃত অক্ষয়! কবির সাধনা ও জ্ঞান অর্জনই পৃথিবীর দিকে দিকে আলো ছড়ায় সভ্যতার সেবায়!এক সময় দেশ ও সমাজ বলে ওঠে তুমি ন্যায়ের সেবক সূর্যের মতো আলোকিত উদয়।তোমার পুরস্কার অর্জনের সম্মান আর মর্যাদাই শান্তির প্রতীক ও স্থিতি সর্বদায়।তোমরা সাধনা আর গবেষণা করে পরিপক্ক কবি হও বিজ্ঞ তত্ত্বজ্ঞানে বিজয়।তারপর সময়ের নিপুণ দক্ষতায় মুল্যবান পুরস্কার গ্রহণ করো বিশোধন প্রজ্ঞায়!এই সত্য অর্জনই মহাকালের দীর্ঘ ইতিহাস তোমাকে বাঁচিয়ে রাখবে পবিত্রতম সুন্দর।তখন সমগ্র মানবজাতি কবিদেরকে বলবে তোমরাই জগতের আর্দশ কল্যাণ ও সেবার কাণ্ডার।