জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আমার অবিচল আস্থা রয়েছে মনোনয়ন আমাকেই দিবেন পাঞ্জাব বিশ্বাস

উপ-নির্বাচন-পাবনা ৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) নির্বাচনের উত্তেজনা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ ভোটাররাও তৈরি হচ্ছেন নিজেদের পছন্দের পার্থিকে সমর্থন দিতে। বলাবাহুল্য এবারের উপ-নির্বাচন অন্য যে কোনো সময়ের নির্বাচনের চেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করবে বলেমনে করেন । পাঞ্জাব বিশ্বাস একজন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, তুখোড় বক্তা, কবি এবং সু-সাহিত্যিক। এই মানুষটি পাবনা-৪ ( ঈশ্বরদী আটঘরিয়া)র সাবেক জনপ্রতিনিধি হিসেবে নিজ এলাকার উন্নয়নে অসাধারণ অবদান রেখেছেন। এখনো তারুণ্যের প্রতীক এ মানুষটি নিজের সবটা উজাড় করে দেওয়াই বিশ্বাসী। তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়ন সাধন করেন। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য, পাবনা চিনি কল, আটঘরিয়া ডাকঘর ভবন, স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সহ বহু উন্নয়ন করে তরুণ বয়সে সুনাম অর্জন করেন। শিক্ষার মান উন্নয়নে এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেছেন বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পারখিদিরপুর ডিগ্রি কলেজ, কালিকাপুর হাই স্কুল এবং দরগাবাজার হাই স্কুল ইত্যাদি। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে তিনি দিকশাইল দেওয়ান প্রাইমারি স্কুল, পাড়াসিদাই প্রাইমারী স্কুল, এবং দাপুনিয়া প্রাইমারি স্কুল সরকারিকরণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। পাঞ্জাব বিশ্বাস এমন একজন ব্যক্তি তিনিই একমাত্র পাবনা জেলার, এডওয়ার্ড কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় করণে ,পাবনা পাকশী বগামিয়া সড়ক, আটঘরিয়া থানা সড়কসহ ইত্যাদি দাবীতে সংসদে সোচ্চার ছিলেন। জাতীয় পর্যায়ে তার অবদান অনস্বীকার্য। সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে ধুমপানে বিরোধী ষ্টিকার লিখানো, ৭০ মডেলের স্যালো পাম্পের উপর মঞ্জুরীকৃত কৃষি ঋণ মওকুফ, পাটের দাম ৫০০ টাকা ধার্য এবং আনসার ভিডিপির চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধিতে সাহসী ভূমিকা রেখেছেন। যিনি কাজ করে যেতে চান এলাকার সকল সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য প্রতিনিয়ত। গরীব, দুঃখী, এবং সকল প্রকার মেহনতি মানুষের জন্য সংগ্রাম শুরু করেন। জনগনের একমাত্র ভরসা ও আকাঙ্খা পূরণের প্রধান স্বপ্নদ্রষ্টা, সকল মানুষের সেবায় নিবেদিত প্রাণ। তারুণ্যের আগামি রাজনৈতিক অভিভাবক, পাঞ্জাব বিশ্বাস বলেন
আমার নির্বাচনী এলাকার সাথে যথেষ্ঠ যোগাযোগ আছে। এখনো এলাকার সকল নেতা-কর্মীরাও আমাকে যথেষ্ঠ ভালোবাসেন। তাছাড়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমিও তাদের ওপর শতভাগ ভরসা রাখি এবং তারাও আমাকে ঘিরে ভরসা পাচ্ছেন। এটাও বলে রাখছি, আমি কখনোই প্রিয়নেত্রীর কাছে মনোনয়ন চাইনি, ইচ্ছাও নেই। কারণ, আমি বিশ্বাস করি, আগামী নির্বাচন যেহেতু সুষ্ঠু হবে, সে কারণে দলীয় মনোনয়ন খুবই হিসেব করে দিবেন। একজন প্রার্থীর ব্যক্তিগত গ্রহণযোগ্যতা, তার ব্যক্তিগত রিজার্ভ ভোট, প্রতিপক্ষের প্রার্থীর সাথে তার ব্যক্তিত্বের যৌক্তিক পার্থক্য, দলীয় সকল নেতা কর্মীর প্রতি সমান নজর দিয়ে দলের মধ্যে ন্যায় প্রতিষ্ঠার যোগ্যতা রয়েছে আমার । দলীয় সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আমার অবিচল আস্থা রয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার স্বার্থে আশা করি তিনি আমাকেই মনোনয়ন দিবেন।