পায়েল হোসেন রিন্টু ঈশ^রদী : সূদীর্ঘ সময় তিনি ও
তাঁর পরিবার ঈশ্বরদী তে তূণমূল আওয়ামী লীগ কে সংগঠিত করে রেখেছেন। গরীব দুঃখী মানুষের বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন তুমুল পরিচিতি ও। তৃণমূলের বঞ্চিত ও ত্যাগী নেতাকর্মীদের আসতে আসতে ভরসা হয়ে উঠেছেন তিনি। অল্প সময়ের মধ্যে ঝিমিয়ে পড়া ঈশ্বরদী উপজেলার আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে চাঙা করেতে তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্ব ও যোগ্যতায় প্রয়োজন বলে মনে করছে নেতা কর্মিরা। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যামামলার অন্যতম আইনজীবী। রবিউল আলম বুদু পঁচাত্তুরের বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পরে সত্তুর দশকের শেষের দিকে ঈশ্বরদী থানা ছাত্রলীগ এর
সদস্য,একই বছরে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ ছাত্রসংসদ এর সাহিত্যও সাংস্কৃতিক সম্পাদক, আশির দশকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এর সভাপতি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এর সহ-সভাপতি।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যুবলীগ এর কেন্দ্রীয় সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক,বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার অন্যতম আইনজীবী। বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ সুপ্রীমকোর্টের সাধারন সম্পাদক ছিলেন। সুপ্রীমকোর্ট বার এসোসিয়েশন এর নির্বাচনে তিনবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর দলীয় মনোনয়নে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তিনি বর্তমানে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তার পিতা পিতা: মোঃ হারেজ উদ্দিন সরদার (হারান সরদার) বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক,বড় ভাই: নূরুল হুদা পাখি সরদার, বীর
মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সভাপতি ঈশ্বরদী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ, ছোট ছোট: মোঃ আশরাফুজ্জামান উজ্জ্বল, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক পাবনা সুগার মিল
ওয়ারর্কার্স ইউনিয়ন ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন শ্রমিক ফেডারেশন ও জাতীয় শ্রমিক লীগের ঈশ্বরদী আঞ্চলিক শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এছাড়া ও পরিবারের চার সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং তার
ভাগ্নি মোঃ আসাদুজ্জামান বীরু ও আলহাজ্ব ফিরোজুল আলম জুয়েল ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের বারবার নির্বাচিত ভিপি জিএস সহ সকল আত্বীয়-স্বজন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি তে সক্রিয় গরীব
দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ানো, ঈশ্বরদীর-আটঘরিয়া (পাবনা ৪) আসনের তৃণমূলপর্যায়ে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মীদের খোঁজ নেওয়াসহ রাজনীতিকে উর্বর করার লক্ষে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। যার ফলে এরই মধ্যে বিভিন্ন মহলে কুড়িয়ে নিয়েছেন বেশ
সুনাম। জানা গেছে, ঈশ্বরদীও আটঘরিয়া উপজেলায় (পাবনা-৪ আসন)এলাকার মানুষ জানান, প্রতিবছর শীতের শুরুতেই সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র অসহায় মানুষের
মাঝে কম্বল বিতরণ করেন এ্যাডঃ রবিউল আলম বুদু শীতবস্ত্র পেয়ে শীতের কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব হয় এসব নিম্ন-শ্রেণির মানুষের। শুধু তাই নয়, অভাবী
মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে সবসময় তৎপর থাকেন বুদু। অর্থের অভাবে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারা রোগীদের পাশেও দাঁড়ানোরর মত মানবিক কাজেও
আছে তার অবাদ বিচারন। পাবনা জেলা যুবোলীগ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য আব্দুল আল মামুর বলেন, এ্যাডঃ রবিউল আলম বুদু একজন সুপার লোক। উনার পাশে এলাকার নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও আছে। আমরাও চাই, তাঁর মতো
ভালো মানুষ আগামী দিনে এলাকায় জন প্রতিনিধিত্ব করুক । তাহলে এলাকারও উন্নয়ন হবে।’ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঈশ্বরদী উপজেলা শাখার সাবেক তথ্যও গবেষণা সম্পাদক একরাম হোসেন বলেন, এ্যাডঃ রবিউল আলম বুদু ব্যক্তি হিসেবে যেমন
ভালো, এলাকার মানুষের কাছেও তেমনই জনপ্রিয় এবং গ্রহণযোগ্য। বিপদে আপদে তিনি সবসময়ই মানুষের পাশে থাকেন।’ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঈশ্বরদী উপজেলা শাখার সাবেক যুগ্ন সাধারন সম্পাদক নূর আলম, বলেন, ‘অনেক নেতা আছেন নির্বাচিত হয়ে গেলে এলাকায় আর খোঁজই নেন না। কিন্তু বুদু ভাই কোনো জনপ্রতিনিধি না হয়েও সবসময় মানুষের পাশে আছেন। তিনি জনপ্রতিনিধি হলে নিশ্চয়ই মানুষের জন্য আরও কল্যাণকর কাজ করবেন। আমরা সবাই তাঁর পাশে আছি।