ইবি প্রতিনিধি-ড. রাশিদ আসকারী। নামটি ১৬ হাজার শিক্ষার্থীর কাছে প্রিয়ময়। একইসাথে সহকর্মীদেরও। নানান সমস্যায় যখন জর্জরিত ছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। ঠিক তখনই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হলেন ড. হারুন-উর- রশিদ আসকারী। এসেই দিলেন বিশ্ববিদ্যিলয়কে আধুনিকায়ন ও সেজনজটমুক্ত করার প্রতিশ্রুতি। সেই প্রত্যাশার কথাগুলো আজ বাস্তবায়িত।
দায়িত্বের তিন বছরের মধ্যে সেশনজটমুক্ত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়কে। এছাড়াও ক্যাম্পাসকে সাজিয়েছেন নতুনরুপে। শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশামত প্রতিবছর করেছেন বৈশাখী মেলা, বই মেলা, বিজ্ঞানমেলা সহ আন্তঃবিভাগ খেলা কিংবা বিতর্ক। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের গুনগত শিক্ষাগ্রহণে অডিটোরিয়ামে করেছেন সভা- সেমিনার।তাইতো তিন বছরের ব্যবধানে হাজারো শিক্ষার্থীর মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন ড. রাশিদ আসকারী। আজ ভিসি ও শিক্ষার্থীদের প্রিয় শিক্ষক ড. রাশিদ আসকারীর জন্মদিন।তাইতো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ভার্চুয়াল ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন ভিসি। কেউ ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন আধুনিক ইবির স্বপ্নদ্রষ্টা, অনুপ্রেরনার বাতিঘরসহ নানান কথা। সবশেষে সবাই জন্মতিথীতে ভিসিকে জানিয়েছেন শুভ জন্মদিন স্যার। শুভ হোক আপনার আগামীর দিনগুলো।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে জানতে চাইলে ইবি উপাচার্য বলেন, আমার প্রতি তাদের ভালবাসা দেখে সত্যি অভিভূত হয়েছি। শিক্ষার্থীরাই শিক্ষকের প্রাণ। তাদের সবার জন্য দোয়া ও শুভ কামনা রইল। তারা নিজ গুণে গুণান্বিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের মুখ উজ্জ্বল করবে বলে আশা করছি।