এখনও অনেকে জানে না সূর্যমুখী ফুল হতে তেলসহ নানাবিধ উপকরণ তৈরি করা হয়। অনেকের ধারণা বাড়ির উঠানে শোভাবর্ধনের জন্য সুর্যমুখী ফুল লাগানো হয়। চলতি মৌসুমে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তার চরাঞ্চলে সেই সুর্যমুখী ফুলের বানিজ্যিক ভাবে চাষাবাদ শুরু করা হয়েছে। ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে রাজস্ব খাতের অর্থায়নে উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়নের বাদামের চরে প্রদর্শনী প্লোটের মাধ্যমে সুর্যমুখী ফুলের চাষাবাদ করা হয়। ফলনও হয়েছে ভাল। কৃষক শাহাদৎ হোসেন জানান, উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা লিটন মিয়ার সার্বিক সহযোগিতায় একবিঘা জমিতে হাইসান-৩৩ জাতের সূর্যমুখী ফুল চাষ করেছে। একবিঘা জমিতে তার খরচ হয়েছে ১০ হাজার টাকা। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ফলন ঘরে তোলা যাবে। তবে এর বাজার দর সম্পর্কে ধারনা নেই কৃষক শাহাদৎ হোসেনের। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সৈয়দ রেজা-ই মাহমুদ জানান, বাণিজ্যিকভাবে সবেমাত্র চাষাবাদ শুরু হয়েছে। আশা করছি দিন দিন এর চাষাবাদ বৃদ্ধি পাবে।