কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের
রজনপুর গ্রামে রবিন্দ্র মলি-ক ও আরব আলী নামে ২টি পরিবারের কান্না কিছুতেই থামছেনা। দেশে করোনা ভাইরাসের কারনে অসহায় পরিবারের উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম ১৭টি হাঁসকে স্থানীয় মহলদিঘিতে খাবারে বিষ দিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। স্থানীয়দের অভিযোগ- রজনপুর গ্রামের কুখ্যাত শুকুর চোরের পরিবারের সদস্যরা এখনও বেপরোয়া। চিহ্নিত চোরেরা এলাকার বিভিন্ন পরিবারের ফল ফসল এবং গৃহপালিত প্রাণীর প্রতিনিয়ত ক্ষতি করছে। বিচার চাইলেও তারা সঠিক বিচার পায় না। কারণ অদৃশ্য ক্ষমতাধর শক্তির পরোক্ষ সহযোগিতা পেয়ে এরা এখন বেপরোয়া। তাদের কারণে অনেক পরিবারও এখন অসহায়। স্থানীয় ৭নং ওয়ার্ডের সরদার আব্দুল হান্নান, কবির মিয়া, শিফা বেগম আরব আলী, সুবল মলি-ক, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার (গ্রেড-১) রথীন্দ্র মলি-ক (রতন)সহ গন্যমান্য ব্যক্তিরা জানান- স্থানীয় জলিকা বেগম ও তার মা করফুলসহ একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে এভাবে মানুষদের ক্ষতি সাধন করে আসছে। পরিবারটি সকল প্রকার অসামাজিক কার্যক্রমের সাথে জড়িত। এসব ঘঠনার সত্যতা নিশ্চিত করলেন হাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত বাচ্ছু। তিনি আরো বলেন- এরা এলাকার বেপরোয়া চুর কিসিমের লোক। শালিস বৈঠক মানেনা।
এ ব্যপারে স্থানীয়দের অভিযোগের সত্যতা জানতে চাইলে করফুল বেগম এসব কিছু অস্বীকার করে এলোমেলো বক্তব্য দেন।