করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সন্দেহে মৃত্যু হয়েছে। তাই লাশ দাফনে নিজের দুই ছেলের মধ্যে একজন এবং স্বজন বা প্রতিবেশীরা কেউ এগিয়ে না আসলেও খবর পেয়ে পরে উপজেলা কাফন-জানাজা-দাফন কমিটির সহায়তায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম এবং ওসি শেখ কামাল হোসেন লাশ দাফন কার্য সম্পাদন করেন।
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ৫নং ভাবকী ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের বাসিন্দা ইটভাটা শ্রমিক কফিল উদ্দিন (৬০) করোনা উপসর্গ নিয়ে রবিবার নরসিংদী থেকে তাঁর মেয়েসহ বাড়ি ফেরার পথে মৃত্যুবরন করে এমতবস্থায় গ্রামের বাড়িতে আসলে সোমবার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ নমুনা সংগ্রহ করে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের তত্ত¡াবধানে লাশ দাফন হয়।
করোনা আক্রান্তে মৃত্যু সন্দেহে লাশ দাফনে ঐ ব্যক্তির দুই ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে এক ছেলে জানাজায় আসলেও আর এক ছেলে ও এমনকি স্বজন-প্রতিবেশীদের কেউ দাফনে সহযোগিতা করে নাই।
ইউএনও মাহবুব এবং ওসি শেখ কামাল,ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল,কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও উপজেলা দাফন কমিটি ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী জানাজা শেষে তারা নিজেরাই খাটিয়া কাঁধে কবরস্থানে যান ও দাফন সম্পন্ন করেন।
ইউএনও মাহবুব জানায়,খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে এসে স্বাস্থ্য বিভাগের মাধ্যমে নমুনা সংগ্রহ করে লাশ দাফনের উদ্যোগ নেওয়া হয় কিন্তু নিজের ছেলেও দাফনে এগিয়ে না আসায় আমরা হতবাক হয়েছি। পরে ইউপি চেয়ারম্যান,থানা পুলিশ, উপজেলা দাফন কমিটি,ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশদের সহায়তায় লাশ দাফন করা হয়।
ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ায় অনেকেই ইউএনও এবং পুলিশের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সন্দেহে মৃত্যু হয়েছে। তাই লাশ দাফনে নিজের দুই ছেলের মধ্যে একজন এবং স্বজন বা প্রতিবেশীরা কেউ এগিয়ে না আসলেও খবর পেয়ে পরে উপজেলা কাফন-জানাজা-দাফন কমিটির সহায়তায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম এবং ওসি শেখ কামাল হোসেন লাশ দাফন কার্য সম্পাদন করেন।
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ৫নং ভাবকী ইউনিয়নের রামনগর গ্রামের বাসিন্দা ইটভাটা শ্রমিক কফিল উদ্দিন (৬০) করোনা উপসর্গ নিয়ে রবিবার নরসিংদী থেকে তাঁর মেয়েসহ বাড়ি ফেরার পথে মৃত্যুবরন করে এমতবস্থায় গ্রামের বাড়িতে আসলে সোমবার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ নমুনা সংগ্রহ করে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের তত্ত¡াবধানে লাশ দাফন হয়।
করোনা আক্রান্তে মৃত্যু সন্দেহে লাশ দাফনে ঐ ব্যক্তির দুই ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে এক ছেলে জানাজায় আসলেও আর এক ছেলে ও এমনকি স্বজন-প্রতিবেশীদের কেউ দাফনে সহযোগিতা করে নাই।
ইউএনও মাহবুব এবং ওসি শেখ কামাল,ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল,কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও উপজেলা দাফন কমিটি ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী জানাজা শেষে তারা নিজেরাই খাটিয়া কাঁধে কবরস্থানে যান ও দাফন সম্পন্ন করেন।
ইউএনও মাহবুব জানায়,খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে এসে স্বাস্থ্য বিভাগের মাধ্যমে নমুনা সংগ্রহ করে লাশ দাফনের উদ্যোগ নেওয়া হয় কিন্তু নিজের ছেলেও দাফনে এগিয়ে না আসায় আমরা হতবাক হয়েছি। পরে ইউপি চেয়ারম্যান,থানা পুলিশ, উপজেলা দাফন কমিটি,ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশদের সহায়তায় লাশ দাফন করা হয়।
ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ায় অনেকেই ইউএনও এবং পুলিশের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।