করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে মানুষে-মানুষে সামাজিক দূরত্ব (তিন ফুট) বজায় রাখার নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। কিন্তু সিরাজগঞ্জের তাড়াশের
মহিষলুটি মৎস্য আড়তে কেউই এ নির্দেশনা মানছেই না। প্রতিদিন ভোর সকাল থেকে শুরু হয় এ মাছের আড়ত । যেখানে ঢাকা,ময়মনসিংহ,টাংগাইল
সহ বিভিন্ন জেলার পাইকারা আসেন মাছ কেনা-বেচাঁ করতে । যেখান থেকে করোনা ছড়ানোর আশঙ্কা করছেন সচেতন মহল।
মানুষে-মানুষে সামাজিক দূরত¦ বজায় রাখা,জনসমাগম না করা, বিনা প্রয়োজনে বাড়ির বাহিরে বেড় না হওয়ার জন্য উপজেলার গুরুত্বপূর্ন সকল স্থানে মাইকিং করেছে উপজেলা প্রশসান। এতেও সচেতন হচ্ছে না সাধারণ জনগন। প্রশাসনের পাশা পাশি সেনাবহিনীর সদস্যরা যখন হাটবাজারে
আসেন তখন বাজার কিছু সময়ের জন্য ফাকা হলেও পরবর্তীতে আবার জনসমাগমের সৃষ্টি হয়। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সার্বক্ষনিক নিরলস
পরিশ্রম করে চলেছেন উপজেলা প্রশাসন,পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যবৃন্দ।
সচেতনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় অনেকটাই কষ্ট সাধ্য হয়ে পরেছে ইউএনও, এসিল্যান্ড ও পুলিশ সদস্যদের। জরুরী এ মুর্হুতে তাড়াশের
মহিষলুটির এই মৎস্য আড়ৎটি বন্ধ করতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাড়াশ বাসী।
তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইফ্ফাত জাহান বলেন, আমরা উপজেলা প্রশসান স্থানীয় চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিয়েছে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যেন স¦ল্প পরিসরে লোক সমাগম না করে মাছ কেনা-বেচা করতে। যদি
সে নির্দেশ কেউ না মানে তাহলে আড়ৎ বন্ধ করতে বাধ্য হব।
এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক ডঃ ফারুক আহম্মদ বলেন, স্থানীয় প্রশাসন কে মাছের আড়ৎ বন্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছি। কোথাও জনসমাগম করা যাবে না।
সোহেল রানা সোহাগ