গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৭৯ জন কোয়ারেন্টাইনে আওতায় আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৭ জন হোম কোয়ারেন্টাইন এবং ২ জন কে আইসোলেশন
ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে।
সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে গতকাল সোমবার পর্যন্ত ৩৪০ জন হোম কোয়ারেন্টাইন ও ৩১ জনকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে হোম কোয়ারেন্টাইনে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ৩৩ জন, হোসেনপুর ২৫ জন, করিমগঞ্জে ২৩ জন, তাড়াইলে ১১ জন, পাকুন্দিয়ায় ৩২ জন, কটিয়াদীতে ১১৮ জন, কুলিয়ারচরে ২৫ জন, ভৈরবে ৭৪ জন,
নিকলীতে ৩ জন, বাজিতপুরে ১৩ জন, ইটনায় ১৪ জন, মিঠামইনে ১২ জন ও অষ্টগ্রামে ১৬ জন ও ভৈরবে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ১৫ জন করে মোট ৩১ জন রয়েছে।
এর মধ্যে ভৈরব ও অষ্টগ্রাম অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ। ভৈরবে রবিবার পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ১১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইন ও ১ জনকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ও অষ্টগ্রামে ১ জনকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে থাকার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানান, কিশোরগঞ্জে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন বাড়ানো হচ্ছে। এজন্যে জেলার হাওর
অধ্যুষিত উপজেলা অষ্টগ্রামের তিনটি উচ্চ বিদ্যালয়ে, ভৈরবের ট্রমা হাসপাতাল ও সদরের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাতিষ্ঠানিক
কোয়ারেন্টাইন ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে।