শুস্ক মৌসুমের গুরুতে নাব্যতা সংকটের কারনে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের বাঘাবাড়ি নৌবন্দর অচল হয়ে পরেছে । সরাসরি জাহাজ ভিরতে পারছেনা ঘাটে । পণ্য উঠা নামায় ব্যবহার করতে হচ্ছে ছোট ছোট নৌকা এতে সময় বেশী লাগার পাশাপাশি বাড়ছে খরচ । দেখা দিয়েছে বোর মৌসুমে সার ও জ্বালানী সংকটের আশঙ্কা । বড়াল, যমুনা ও হুরা সাগর নদীর বিভিন্ন পযেন্টে চর জেগে ওঠায় অচল হওয়ার উপক্রম হযেছে বাঘাবাড়ি নৌবন্দর । নদীগুলোতে নাব্যতা সংকটের কারনে বন্দরে সময়মত ভিড়তে পারছে না মালবাহী কাগোর জাহাজ । জানা যায় প্রতি বছর বর্ষার মৌসুমে ভরা যৌবন ফিরে পায় নদীগুলো । এ সময় কর্মচাঞ্চল্যতা বেড়ে যাওয়াসহ শ্রমিকদের কলরবে মুখরিত হয়ে উঠে বাঘাবাড়ি নৌবন্দর । এ বন্দর থেকে উত্তরবঙ্গের ১৬টি জেলায় সাড়, কয়লা, জ্বালানি তেলসহ নানা ধরনের পণ্য সরবরাহ করা হয় । এছাড়া যমুনা নদীর বেড়া ও নগরবাড়ী পয়েন্টের নদীগর্ভের সময়মত ড্রেজিং না করায় প্রতিবছর জেগে ওঠে ছটো বড় অসংখ্য বালুচর । ফলে নৌযানগুলো চলাচলের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় বন্দরটির কার্যক্রম অচল হয়ে পড়ে । বন্দর অভিমুখি নদীগুলো শুকিয়ে যাওযায় বিগত কয়েক বছর যাবৎ জাহাজ চচলাচলে সমস্যা হচ্ছে । ড্রেজিং করে জাহাজ চলাচল উপযোগী করা না হলে বন্দর অচল হবার পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলায় জ্বালানি সংকট দেখা দিবে এবং পাশাপশি চলতি ইরি- বোর চাষাবদে ব্যাহত হতে পারে ।