মধ্যনগর ঝাড়ু মিছিল আওয়ামীলীগের নবগঠিত কমিটির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ ও সংবাদ সম্মেলন “

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থানার আওয়ামীলীগের নবগঠিত কমিটির বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বরাবর লিখিত অভিযোগের প্রস্তোতি নিয়েছে অভিযোগ কারীরা,অভিযোগে ৬ দফা দাবি উল্লেখ করেছে এবং অনৈতিক কমিটির প্রতিবাদের কর্মসুচি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিদ্রুহী নেতারা। ১৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত থাকলেও তৃণমূল নেতারা তা প্রত্যাক্ষান করে ১৫ দিনের বিভিন্ন কর্মসুচির ঘোষণা দিয়েছেন নেতারা, প্রথম দিনের কর্মসুচি ঝাড়ু মিছিল ও সংবাদ সম্মেলন করে ৬ দফা দাবি উল্লেখ করেছে  তৃণমূল নেতারা। সোমবার দুপুর ১২ টায় আওয়ামীলীগের কার্যালয় থেকে ঝাড়ু মিছিল বের হয়ে সাড়া বাজার প্রদক্ষিন করেছে মিছিলটি, ঝাড়ু মিছিল শেষে  আওয়ামিলীগ কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে নেতারা লিখিত প্রেসবিফিকিং এ বক্তব্য রাখেন,মধ্যনগর থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক কুতুবউদ্দিন, সদস্য জহিরুল হক,সদস্য আব্দুল শহীদ আজাদ, সদস্য রহুল আমিন খান, সদস্য নেহার উদ্দিন, সদস্য রহুল আমিন তালুকদার রব,সদস্য জাকিরুল আজাদ মান্না,কৃষকলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মাবুব আলম মন্জু,যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল ইসলাম খান রনি, শ্রমিকলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক নবী হোসেন, ছাত্রলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খান প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতায় নেতারা বলেন ২৩ শে নবেম্বর সুনামগন্জ জেলা আওয়ামীলীগ কতৃক চিহ্নিত মাদকসেবিদের দিয়ে মধ্যনগর থানা আওয়ামীলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে,তার প্রতিবাদে তৃণমূলের শত শত নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ ঝাড়ু মিছিল করেছে। গনতন্ত্রের মানস কন্যা বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা যেখানে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন সেখানে কি করে কোন উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য সর্বজন স্বীকৃত মাদকসেবী থানার দালালদেরকে দিয়ে সভাপতি ও সম্পাদক ঘোষণা দিয়েছেন। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মত ঐতিহ্যবাহী সংগঠনকে যেমন কলংকিত করা হয়েছে তেমনি উৎসাহিত করা হয়েছে মাদকসেবিদের।আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।