লালমনিরহাট প্রতিনিধি। চলমান উদ্ভুত পরিস্থতিতে চুরি ডাকাতি ছিনতাই মাদক প্রতিরোধে গ্রাম পুলিশ দিয়ে নির্দলিয় ভাবে ইউনিয়ন পরিচালনা করে চলছেন গোতামারী ইউনিয়নের স্বথন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো: মোনাব্বেরুল হক মোনা। আওয়ামীলীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ চলেযাওয়ার পর লালমনিরহাট জেলার ইউনিয়ন গুলোর আওয়ামীগ সমর্থিত চেয়ারম্যানদের বেশির ভাগই চেয়ারম্যারা পরিষদের দায়িত্ব প্যানেল চেয়াম্যানদের নিকট হস্তান্তর করে বসে পরেন। এর মধ্যে বিএনপি সমর্থিত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত চেয়ারম্যানরা ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব পালন করে চলছেন। এর মধ্যে হাতিবান্ধা উপজেলার গোতামারী ইউপি চেয়ারম্যান নিরলস ভাবে দায়িত্ব পালন করে চলছেন। এরই মধ্যে একদল দুর্বৃত্ত তার বসতবাড়িতে হামলা করতে আসলে তা প্রতিরোধ করে স্থানীয় জনতা। এতে দুর্বৃত্তরা পরাজিত হলে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে চেয়ারম্যান মোনা্ব্বেল হক মোনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ এনে হাতিবান্ধা থানায় মামলা দায়ের করেন। থানাপুলিশ অভিযোগটি মামলা রেকর্ড করে আদালতে প্রেরণ করেন। পরে চেয়ারম্যান মোনাব্বেরুল হক মোনা আদালতে হাজির হলে বিজ্ঞ আদালত নথি পর্যালোচনা করে তাকে জামিন দেন। এরপর পরিষদের সকল গ্রাম পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ইউনিয়নের সকল অপরাধ বিষযক বিষয়গুলো দমনে পরিষদে একটি জরুরী বৈঠক করেন। ওই সময় থানা পুলিশ ও সকল কার্যক্রম বিরতি রেখেছিলেন। সে সময় থেকে গোতা মারী ইউনিয়নের কার্যক্রম নিয়মিত ভাবে পরিচালনা করে আসছেন গোতামারী ইউপি চেয়ারম্যান মো: মোনাব্বেরুল হক মোনা। এব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান মো : মোনাব্বেরুল হক মোনা বলেন, মামলায় আমি ষড়যন্ত্রর শিকার। ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনার বিষয়ে আমার দায়িত্ব জনগণের দোড়গোড়ায় থাকা। কারণ জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। আমার নিকট দলবল নির্বিশেষে সকল জনগণ আমার। আমি ইউনিয়ন বাসিকে সেবা দিয়ে চলবো আর সকল অপরাধ দমনে গ্রাম পুলিশদেরকে সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য বলা হয়েছে।