// রফিকুল ইসলাম সুইট :
জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামানের বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ ও জাতি গঠনের। স্বাধীনতার সেই উন্নত সমৃদ্ধ দেশ ও জাতি হচ্ছে অজকের স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে জনসাধারণকে এগিয়ে নিতে হবে। দেশ স্মার্ট হলে সবাই সমৃদ্ধ হবে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সার্ভিস করতে হবে। সমাজের প্রত্যেককে তথ্য প্রযুক্তির সাথে সংযুক্ত হতে হবে। আমার বিশ^াস সবাই কাজ করলে ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মান সম্ভব। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
পাবনায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমানে আমাদের করনীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার সকালে জেলা প্রশাসন ও জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা, মতবিনিময় ও তথ্যচিত্র উপাস্থাপন করা হয়। মুল প্রবন্ধ উপাস্থাপন করেন জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. সামিউল আলম।
সভায় তথ্যচিত্র উপাস্থাপন করেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহিম।
জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আ স ম আব্দুর রহিম পাকন, সিভিল সার্জন শহীদুল্লাহ দেওয়ান, বীরমুক্তিযোদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শরীফ আহমেদ, মাহফুজা আকতার, পাবনা সংবাদ পত্র পরিষদ সভাপতি আব্দুল মতীন খান, বাসস ও ভোরের কাগজ প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম সুইট, দৈনিক সিনসা সম্পাদক এসএম মাহবুব আলম, জেলা প্রোগামার সজিব সরকার, সরকারী পাবনা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল মান্নান, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ মোকছেদুল আলম, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রোস্তম আলী হেলালী, পাসপোর্ট এডি মাজহারুল ইসলাম প্রমূখ।
সভায় জেলা প্রশাসক বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ ও জাতি গঠনের। স্বাধীনতার সেই উন্নত সমৃদ্ধ দেশ ও জাতি হচ্ছে অজকের স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে জনসাধারণকে এগিয়ে নিতে হবে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সার্ভিস করতে হবে। সমাজের প্রত্যেককে তথ্য প্রযুক্তির সাথে সংযোগ হতে হবে। সবাই কাজকরলে ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মান সম্ভব। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।