পাবনা জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ বলেছেন- করোনা মহামারি প্রকোপের কারণে মুজিব বর্ষ উপলক্ষে সকল কর্মসুচী শিথিল করেছিলেন সরকার। যথাযথ পদক্ষেপের কারণে বর্তমানে করোনার প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রনে। আগামী ১৭ মার্চ পাবনার সমস্ত এলাকায় প্রতিষ্ঠানে সংগঠনে সার্বজনিনতায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শানিত হয়ে উৎযাপন করা হবে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী।
বৃহস্পতিবার সকালে পাবনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্ত্রী, গণহত্যা দিবস, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২১ উৎযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ১৭ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত পুর্ষ্পার্ঘ অর্পন, আলোক সজ্জা, আতোশবাজি, বিভিন্ন প্রকার প্রতিযোগীতা, পুরুস্কার বিতরণ, বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত স্থান সমূহে বিষেশ অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা সহ ব্যাপক কর্মসুচী উৎযাপন করা হবে। শুধুমাত্র ২৫ মার্চ কালোরাতে শিথিল করা হবে।
সভাসুত্রে জানাযায় সকল প্রতিষ্ঠানে এ সকল কর্মসুচী বাধ্যতামুলক ভাবে পালিন করা হবে। ১৭ মার্চ যে সব শিশু জন্ম গ্রহন করবে তাদেও বিষেশ উপহার দেয়া হবে। সকল প্রতিষ্ঠানে আলোকসজ্জা বাধ্যতামুলক।
পাবনা জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ এর সভাপতিত্বে সভায় এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আতিয়ুর রহমান, পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম, সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান, মুক্তিযুদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোকলেসুর রহমান , নবনির্বাচিত পৌর মেয়র শরীফ উদ্দিন প্রধান, সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম শামসুজ্জোহা, মির্জা শহীদুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা মোসলেম উদ্দিন, বাসস প্রতিনিধি সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম সুইট, জেলা কালচারাল অফিসার মারুফা মঞ্জুরী খান, অধ্যক্ষ মাহবুবা খাতুন প্রমুখ ।