১৩ সেপ্টেম্বর নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলা বাসীর জন্য এক ভয়াবহ ও শোকাবহ্ দিন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে এই দিনে সাপাহারকে শত্রু মুক্ত করতে গিয়ে এলাকার ২১বীর মুক্তিযোদ্ধা তাদের তাজা প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন। সাপাহার রিপোর্টার্স ফোরামের সাংবাদিকরা ১৩ সেপ্টেম্বর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মরনে শহীদ দিবস হিসাবে পালনের জন্য বার বার সংবাদ প্রকাশ ও সাপাহার মুক্তিযোদ্ধা “কমান্ট”সংসদের নিকট দাবী জানিয়ে কোন ফলশ্রুতি পাইনি। বছর ঘুরে এই সেপ্টেম্বর এলে সাপাহারের অনেক মুক্তিকামী মানুষ ও সন্তান হারা মা-বাবা’ ভাই হারা ভাই-বোন তাদের হারিয়ে যাওয়া সন্তান ও ভাইকে ফিরিয়ে পেতে দিনটিকে স্মরন করে অঝোরে তাদের চোখের পানি ফেলেন ও ডুকরে ডুকরে কাঁদেন। এলাকার প্রত্যক্ষদর্শী সে দিনের যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এস এম জাহিদুল ইসলাম, মনছুর আলী, আঃ রাজ্জাক সহ একাধীক মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকার প্রবীন ব্যক্তিদের নিকট থেকে জানা যায়, দেশে মুক্তি যুদ্ধ শুরু হবার পর থেকে তৎকালিন সাপাহার হাইস্কুল বর্তমান পাইলট স্কুল মাঠ ও পার্শ্ববর্তী একটি পুকুর পাড়ে পাক-সেনারা একটি শক্তিশালী ঘাঁটি তৈরী করে। আর সেখান থেকেই প্রতিদিন তারা এলাকার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে অসহায় মানুষের ধনসম্পদ লুট পাট মা-বোনদের ইজ্জত লুন্ঠন করে এলাকায় এক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। পাকিস্থানী হানাদার লেঃ শওকত আলীর অধীনস্থ সাপাহারের সেই শক্তিশালী ক্যাম্পটিকে উৎখাত করে নর পিচাশদের কবল থেকে অসহায় নিরস্ত্র মানুষকে রক্ষা করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয় সাহসী কিছু মুক্তিযোদ্ধার দল। যুদ্ধের প্রায় ৬মাস পর সেপ্টেম্বর মাসে সাপাহারকে পাকিস্তানী সেনা ও তাদের দোষরদের কবল থেকে মুক্ত করার জন্য এলাকার ও পার্শ্ববর্তী মহাদেবপুর উপজেলার ৮০জন বীর মুক্তিযোদ্ধার একটি দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে সুযোগ খুঁজতে থাকে। এক দিন সুযোগ বুঝে ১৩ সেপ্টেম্বর তারা মুক্তিবাহিনীর মেজর রাজবীর সিংয়ের আদেশক্রমে ও ইপিআর এর হাবিলদার আহম্মদ উল্লাহর নেতেৃত্বে ৮০জনের ওই সু-সজ্জিত দলটিকে তিনটি উপ দলে বিভক্ত করে। এর পর একটি দলকে সাপাহার-পতœীতলা সড়কের মধইল ব্রীজে মাইন বসানোর কাজে নিয়োজিত করে যাতে নজিপুর হতে নতুন কোন শত্রু সেনা সাপাহারে প্রবেশ করতে না পারে। অপর দলটিকে সার্বক্ষনিক টহল কাজে নিয়োজিত রাখে আর মুল দলটি শত্রু সেনার ঘাঁটিকে আঘাত করার জন্য কাছা কাছি একটি ধান ক্ষেতে অবস্থান নেয়। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের হাজারো সর্তকর্তা ও নিশ্চিদ্রতার জাল ভেদ করে বাংলার মোনাফেক কতিপয় রাজাকার মারফত মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমনের খবর পৌঁছে যায় শত্রু শিবিরে। তাৎক্ষনিক তারাও যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। শুরু হয় উভয় পক্ষের মধ্যে যুদ্ধোর নানা পরিকল্পনা। অবশেষে রাত শেষের দিকে মুক্তিযোদ্ধার দলটি আক্রমন করে শত্রু শিবিরে। মহুর্তে শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে তুমুল লড়াই। লড়ায়ের এক পর্যায়ে বীর মুক্তিযোদ্ধার দলটি যখন শত্রু সেনাদের প্রায় কোণঠাসা করে ফেলেছিল, টিক সে মহুর্তে ভোরের আভাস পেয়ে ব্রীজে মাইন বসানোর কাজে নিয়োজিত দলটি সেখান থেকে সরে পড়ে। আর সঙ্গে সঙ্গে ওঁত পেতে থাকা হানাদার বাহিনীর অসংখ্য সদস্য সাপাহারে প্রবেশ করে। এর পর তাদের শক্তি বৃদ্ধি হয়ে প্রবল গতিতে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এসময় তাদের অত্যাধুনিক ভারী অস্ত্র সস্ত্রের কাছে হিমশিম খেয়ে বাধ্য হয়ে পিছু হটতে হয় মুক্তিযোদ্ধার মুল দলটিকে। এসময় শত্রু পক্ষের গুলির আঘাতে যুদ্ধের মাঠেই শাহাদাত বরণ করেন মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান, আইয়ুব আলী, আব্দুল হামিদ সহ নাম নাজানা মোট ১৫জন। আহত হন মুক্তিযোদ্ধা মনছুর আলী, এস এম জাহিদুল ইসলাম, দলনেতা আহম্মদ উল্লাহ, সোহরাব হোসেন, নুরুল ইসলাম সহ অনেকে। এ ছাড়া শত্রুদের হাতে জীবিত ধরা পড়েন ৮জন। শত্রুরা এই আটক ৮জনের ৪জনকে পতœীতলার মধইল স্কুলের ছাদে তুলে কুপিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করে লাশগুলি লাথি মেরে নিচে ফেলে দেয়। ২জনকে ধরে এনে মহাদেবপুরের একটি কূপে ফেলে দিয়ে জীবন্ত কবর দেয়। শেষে ধৃত মুক্তিযোদ্ধা সাপাহারের তিলনা গ্রামের আবু নাছর গোলাম ওয়াহেদ গেটের ও মহাদেবপুরের জোয়ানপুর গ্রামের মৃত এস এম আবেদ আলীর পুত্র টগ বগে যুবক এস এম জাহিদুল ইসলামকে ধরে এনে নাটোরের রাজবাড়ীতে তৈরীকৃত তাদের জেলখানায় বন্দি করে রাখে। সেখানে তারা শত্রু সেনাদের হাজারো নির্যাতন সহ্য করে সুযোগ বুঝে একদিন জেলের প্রাচীর টপকিয়ে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধের চুড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগে সাপাহারকে আর হানাদার মুক্ত করা যায়নি। সাপাহার উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সাথে এলাকার স্বার্থনেশী বর্বর চরিত্রের কিছু লোক মিলিত হয়ে হত্যা-নারী ধর্ষন এমনকি লুটপাট ও ডাকাতি কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে।তিলনা ইউনিয়নের ভাগপারুল গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক এর নিকট হতে ২০১৬ সালে সংগৃহীত তথ্যের মর্মাতিক একটি ঘটনা,সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে ভাগপারুল গ্রামের পূর্ব দিকে অবস্থিত তালপুকুর পাড়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী অবস্থান করে তাদের সাথে শক্ত হাতে মোকাবেলা করার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা ঐ গ্রামের পশ্চিম পার্শে বাহার আলীর পুত্র বয়তুলের বাড়িতে জমায়েত হতে থাকে আর এ সংবাদ তাদের গুপ্তচর মারফত জানতে পেরে স্থান ত্যাগ করে তাৎক্ষনিকভাবে পালিয়ে যায়,আর পালিয়ে যায়েই ক্ষান্ত হয়নি তারা, ঐ রাতেই পরিবারটির প্রতি নেমে আসে মর্মাতিক দূরঘটনা,মুশোলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল গ্রাম থেকে পশ্চিমের রাস্তায় তিন ফিট উঁচু বন্যার ধৈ-ধৈয় পানি,বাড়ির একেবারে সন্নিকটে পূর্বদিকের বারান্দায় পোঁছে গেছে পাক- হানাদার বাহিনী ।জীবন বাঁচার তাগিদে ঐ পরিবারের গৃহকর্তী অমিরন ১ মাসের শিশু বাচ্চা কাঁধে নিয়ে পরিবারের সকল সদস্য সহ লালমোহাম্মদ ও আঃ গফুরের পরিবার এর সকলেই পশ্চিমের দরজা দিয়ে বৃষ্টি ও বন্যার পানি অপেক্ষা করে পালিয়ে যায়, পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীরা ও তাদের সাথে থাকা এলাকার গুপ্তচর মিলে দরজা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে লোক জন না পেয়ে বাড়ির জিনিসপত্র ভাংচুর ও সোনাদানা, পিতল,কাঁসা সহ মুল্যবান মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। মূলত:ঐ পরিবারের গৃহকর্তা ৭ নং সেক্টর কমা›েডর সদস্য ক্ষিদিরপুর গ্রামের মোসলেমউদিন ,মজিবর রহমান,হরিপুর গ্রামের আতাবউদ্দিন,ধর্মপুর গ্রামের আতাবউদ্দিন,বাবুপুরের আঃগফুর, বাহাপুর গ্রামের ভেদু সহ অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের সার্বিক সহযোগীতার কারনেই ক্ষিপ্ত হয়ে পাক হানাদার বাহিনীরা অন্যায় অত্যাচার করেছে।এলাকার প্রবীন ব্যাক্তি মারফত জানা যায় ক্ষিদিরপুর গ্রামে উক্ত যোদ্ধা গনের টেনিং-মিটিং চলাসময়ে নিজের অস্ত্রের গুলি বিদ্ধ হয় ঐ গ্রামের অছিমোহাম্মদের পুত্র মোসলেমউদিনের বুকে তাকে ভাগপারুল গ্রামের আলিমুদ্দীন ও বয়তুল্লাহ এনে আলিমুদ্দীনের বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে সুস্থ্য করে তোলে। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের চুড়ান্ত বিজয় অর্জনের কয়েকদিন পর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী সাপাহার ত্যাগ করে। প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে দিবসটি ফিরিয়ে এলেও সাপাহার মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পক্ষ থেকে দিনটি স্মরনে কোন কিছুই করা হয়না। তবে প্রতি বছর দিবসটি স্মরনে সাপাহার রিপোর্টার্স ফোরামের পক্ষ থেকে সকল সাংবাদিকগন দিবসটির বর্ণনা দিয়ে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তাদের লেখা প্রকাশ করে থাকেন এবং সে সাথে যুদ্ধে শহীদ জননী ও তাদের আতœীয় স্বজনরা অঝোরে তাদের চোখের পানি ফেলেন। স্বাধীনতার ৪০-৪৫বছর পরে হলেও যুদ্ধাপরাধী সেই হায়না রাজাকারদের বিচার কাজ চলছে বলেই এলাকার শহীদ জননী ও তাদের আতœীয় স্বজনদের মনে একটু স্বস্তি পেয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত যেন তারা ছাড়া না পায়, তাদের বিচারের রায় যেন কার্যকর হয় এই প্রত্যাশায় এখন প্রহর গুনছেন শহীদ জননী ও তাদের আতœীয় স্ব-জনরা।আবারো স্বাধীনতার ৪৫বছর পর সাপাহার রিপোর্টার্স ফোরামের সাংবাদিকরা দিনটি স্মরনে দিবস হিসাবে পালনের লক্ষে সক্রিয় ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।এ বিষয়ে সাপাহার মুক্তিযোদ্ধা “কমান্ট”সংসদের ১৩ সেপ্টেম্বর দিনটি স্মরনে দিবস হিসাবে পালনের চেষ্টা না থাকলেও সাপাহারে এই প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের ৪৬তম বার্ষিকীতে গত শনিবার সকাল ১১টার সময় উপজেলার জিরোপয়েন্টস্থ নিউমার্কেটে সাপাহার অনুশীলন সংঘের আয়োজনে ও নওগাঁ একুশে পরিষদের সহযোগীতায় আশফাক উল হক চৌধুরী (আসমান)’র সভাপতিত্বে ১৩সেপ্টম্বর শহীদদের উপর আলোচনা সভা হয়েছে।অনুষ্ঠানে বক্তারা দিবসটি রাষ্টিয় মর্যাদায় পালনের লক্ষে সরকারের সুদিষ্টি কামনা করেছেন।১৯৭১ সালে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করতে সাপাহার উপজেলা হতে ভারতে প্রশিক্ষন নেয়া ১৭৯ জনের নাম ও গেজেট,আবুল হোসাইন বেসামরিক গেজেট ২৮৩৬,বানী ইসরাইল বেসামরিক গেজেট ২৮৩৭,আঃ সালাম বেসামরিক গেজেট ২৮৩৮,আলহাজ্ব রফিকউদ্দীনবেসামরিক গেজেট ২৮৩৯,লতিফুর রহমান বেসামরিক গেজেট ২৮৪০,আব্দুর রউফ বেসামরিক গেজেট ২৮৪১,আব্দুল কুদ্দুস বেসামরিক গেজেট ২৮৪২,আব্দুর রাজ্জাক বেসামরিক গেজেট ২৮৪৩,আজিজুর রহমান বেসামরিক গেজেট ২৮৪৪,আলতাফউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৪৫,আব্দুল জব্বার বেসামরিক গেজেট ২৮৪৬,গিয়াসউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৪৭,শেখ ওয়াশিল নায়েক বেসামরিক গেজেট ২৮৪৮,আবু বক্কর ছিদ্দিকুর রহমান বেসামরিক গেজেট ২৮৪৯,আল্লা নেওয়াজ বেসামরিক গেজেট ২৮৫০,মোসলেমউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৫১,সাদেকুল ইসলাম বেসামরিক গেজেট ২৮৫২,আফাজউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৫৩,আলহাজ্ব আজাহার আলী বেসামরিক গেজেট ২৮৫৪,এস এম সমসের গাজী বেসামরিক গেজেট ২৮৫৫,আব্দুল গফুর বেসামরিক গেজেট ২৮৫৬,ফজলুর রহমান বেসামরিক গেজেট ২৮৫৭,ময়েজউদ্দীন মন্ডল বেসামরিক গেজেট ২৮৫৮,আজিমুদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৫৯,আজিজুল হক বেসামরিক গেজেট ২৮৬০,তমিজউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৬১,শফিউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৬২,আঃ মজিদ বেসামরিক গেজেট ২৮৬৩,আঃ কাদের বেসামরিক গেজেট ২৮৬৪,হাসিমুদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৬৫,হিম্মত আলী বেসামরিক গেজেট ২৮৬৬,নিয়াজউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৬৭,মফিজউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৬৮,মঈনদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৬৯,এজাবুল বেসামরিক গেজেট ২৮৭০,নজরুল ইসলাম বেসামরিক গেজেট ২৮৭১,আবু তালেব বেসামরিক গেজেট ২৮৭২,সিরাজউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ২৮৭৩,আঃ খালেক বেসামরিক গেজেট ২৮৭৪,আব্দুল জব্বার বেসামরিক গেজেট ৩২৬৯,মাবুদ বক্স বেসামরিক গেজেট ৩২৭০,হাবিবুর রহমান বেসামরিক গেজেট ৩২৭১,ময়েজউদ্দীনবেসামরিক গেজেট ৩২৭২,ওয়াজেদ আলী বেসামরিক গেজেট ৩২৭৩,এস এম সমসের বেসামরিক গেজেট ৩২৭৪,আব্দুস ছাত্তার বেসামরিক গেজেট ৩২৭৫,আলতাফুল হক চৌধুরী (আরব) বেসামরিক গেজেট ৩২৭৬,আব্দুল গফুর বেসামরিক গেজেট ৩২৭৭,আফাজউদ্দীন বেসামরিক গেজেট ৩২৯৪,ওসমান গনি বেসামরিক গেজেট ৩৩৩০,ফজলুল রহমান বেসামরিক গেজেট ৩৩৫০,শহীদ ইসমাইল বেসামরিক গেজেট ২৪৭৪, শহীদ আঃ গফুর বেসামরিক গেজেট ২৪৭৫, শহীদ লুৎফর বেসামরিক গেজেট ২৪৭৬, শহীদ আজিজুর রহমান বেসামরিক গেজেট ২৪৭৭,সিদ্দিকুর যুদ্ধাহত গেজেট ১০০১,তবিবুর যুদ্ধাহত গেজেট ১০০৩,আফাজউদ্দীন যুদ্ধাহত গেজেট ১০০৪,আবুল হোসাইন যুদ্ধাহত গেজেট ১০০৫,নুরুল যুদ্ধাহত গেজেট ১০০৬, আঃ গফুর সেনা বাহিনী গেজেট ১৩৪৭, আঃ গফুর সেনা বাহিনী গেজেট ৫১৪৯,আব্দুর রাজ্জাক সেনা বাহিনী গেজেট ৫১৬৪,আব্দুল লতিফ খান সেনা বাহিনী গেজেট ১৬৮১৮, আলু দাউদ সেনা বাহিনী গেজেট ১৭৫২৫,আবু দাউদ সেনা বাহিনী গেজেট ১৭৮৫৫,আন্না মিয়া বিজিবি বাহিনী গেজেট ৩২৪,এস এম সমশের আলী পুলিশ বাহিনী গেজেট ৩৬৫,লতিফর রহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০১,মহসীন আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৩,আফাজউদ্দীন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৪ নাজিমুদ্দীন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৫,উজির আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৬,মোজাম্মেল লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৭,সাইদুর লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৮,বানি ই¯্রাইল লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০০৯,শহীদ আঃ বসির লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১০,নজিমুদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১১,আঃ কালাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১২,মোসলেম মিয়া লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১৩,রইচ উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১৫,জামাল উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১৬,আব্দুল মোতালেব লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১৭,আবুল হাসেম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১৮,আঃ মজিদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০১৯,আঃ হাছান গোলাম বারী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২০,গিয়াসউদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২১,মজিবর রহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২২, ইয়াকুব আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৩ মাওলা বক্স লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৪,আজিজুল হক, লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৫, আজিমউদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৬,ময়েজউদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৭,ফজলুর রহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৮,যুদ্ধাহত তবিবর লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০২৯,আঃ জব্বার লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩০,আঃ লতিফ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩১,আলহাজ্ব রফিক উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩২,সাদেকুল ইসলাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৩,কছিমুদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৪,আব্দুল ওহেদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৫,যুদ্ধাহত আবুল হোসাইন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৬,ময়েজ উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৭,আহাদ আলী দেওয়ান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৮,আজিজুল হক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৩৯,মোঃ মাইনুদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪০,এজাবুল হক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪১,আবুল হোসেন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪২,সফিউদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪৩,আঃ ছাত্তার মন্ডল লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪৪,যুদ্ধাহত নূরুল ইসলাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪৫, আঃ জব্বার লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪৬,রুহুল আমিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪৭,মোঃ গোলাম রসুল লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৪৮,আবুল হোসেন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৫৩,আব্দুর রাজ্জাক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৫৫,যুদ্ধাহত আফতাব উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৫৬,জিল্লুরহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৫৭,হাফিজ উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৬৮,সাইফুল ইসলাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৬৯,আঃ ছাত্তার লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭০ মোঃ আব্দুল কুদ্দুছ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭১,আব্দুল মজিদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭২,আনোয়ার হোসেন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৩,যুদ্ধাহত মনছুর আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৪,মফিজুদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৫,আব্দুর রাজ্জাক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৬,শহীদ লুৎফর রহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৭,আঃ ছাত্তার লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৮,আঃ ছামাদ সরকার লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৭৯,নজরুল ইসলাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮১,নিয়াজউদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮২,কেরামত আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮৩,নজরুল ইসলাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮৫,নজরুল ইসলাম লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮৬,মোদাচ্ছের আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮৭,আজাহার আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮৮,মোজাহারুল হক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৮৯,ওমর আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯০ মোঃ আব্দুল খালেক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯১,আঃ সালাম (ইপিআর) লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯৩ গোলাম মোস্তফা লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯৪,শেখ ওয়াশিল(সেনাবাহিনী) লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯৫,আনসারবছির লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯৭,আনসার হাসুমদ্দীন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯৮,ডাঃ শামসুল হক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০০৯৯,আব্দুর রহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০০,ইয়াকুব আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০১ মোঃ-হানিফ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০২,মোঃ আলাউদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০৩,শহীদ নমির উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০৪,শহীদ ইসমাইল লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০৭,ইয়াকুব আলী (সেনাবাহিনী) লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১০৮,আবু দাউদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১০,মোজাম্মেল(পুলিশ) লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১১,তমিজউদ্দিন মন্ডল লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১৩,ফজলুর রহমান লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১৪,হিম্মদ আলী লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১৫,আবু নছর গোলাম ওয়াহেদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১৬,লুৎফর লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১৭,আব্দুর রশিদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১১৮, ওজির মাহালত লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২০,আজিজুল হক লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২২,ফয়েজ উদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২৩,তাহের উদ্দিন আহম্মেদ লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২৬,আব্দুল আমিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২৭,হাসিমুদ্দিন লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২৮, আব্দুল মোতালেব লাল মুক্তি বার্তা গেজেট ৩০৫১১০১২৯।উক্ত ভারতে প্রশিক্ষন নেয়া ১৭৯ জনের মধ্যে অনেকে যুদ্ধে শহীদ হয়েছে,অনেকে সময়ের আবর্তনে মূত্যবরন করেছে।