“জীবে দয়া করে যে জন, সে জন সেবিছে ঈশ্বর” বাংলা ভাষার এই প্রবাদটিকে সামনে রেখেই জন দরদী সমাজসেবীদের পথ চলা। অতীতে এ দেশ তথা বিশ্বের বুকে যত সমাজসেবী ও জনদরদী ছিলেন তাদের জীবন পর্যালোচনা করলে মুলতঃ এই প্রবাদটির ব্যাখ্যা পাওয়া যায় যার মধ্যে তিনি হলেন- মৌলভীবাজারÑহবিগঞ্জ সংরক্ষিত আসনের মহিলা সংসদ সদস্য ও জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী এবং সাবেক ছাত্রনেত্রী সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন এমপি। সর্বমহলে পরিচিত, পরোপকারী, ন্যায়পরায়ণ, সময়ের গুণাবলী, সময়ের শ্রেষ্ঠ সাহসী সন্তান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজপথের লড়াকু সৈনিক তিনি। মানুষের সুখে দুঃখে তাদের সেবা করতে পারলে তিনি নিজেকে ভীষণ গর্বিত মনে করেন। তার মতে, “আমি সাড়া জীবন সাধারন মানুষের সেবা করার জন্য সমাজ সেবা করে যাবো। “সূর্য আমি ঐ দিগন্তে হারাবো, অস্তমিত হবো, তবুও ধরণীর বুকে চিহ্ন রেখে যাব”, গুনিজনদের এই উক্তিকেই অনেকে মূল মন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন। অবকাঠামো উন্নয়ন একটা দেশের মূল চাবিকাঠি,অবকাঠামো উন্নয়ন যদি না হয় তাহলে তো আমাদের এই জেলায় উন্নয়ন হবেনা। জেলার উন্নয়নের জন্য যা প্রয়োজন তাই করে যাবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথাযত ভাবে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছে, তিনি সব বিষয়ে খবর রাখেন। এ কাজে কেউ বাধা দিলে বা কোন প্রকার অবহেলা বা নিম্ন মানের কাজ করলে কোন ছাড় দেয়া হবেনা। সমাজসেবী ও জনদরদী সাবেক ছাত্রনেত্রী সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন এমপির একান্ত প্রচেষ্টায় দীর্ঘদিনের সীমাহীন ভুগান্তি শেষে ৪২ কোটি ৮০লক্ষ ৮৫ টাকা ব্যায়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে মৌলভীবাজার-সমশেরনগর সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমসহ সোস্যাল মিডিয়ায় তার এ মহৎ কাজকে ধন্যবাদ, অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। তাকে বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে মন্ত্রীর আসনে দেখতে চান বলে সচেতন মহলসহ সাধারণ জনতা মতামত প্রকাশ করেন। সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার কন্ঠ প্রচ্ছন্নতায় তিনি সমাজ সেবায় এক উজ্জ্বল তারকা। তিনি হাটি হাটি পা পা করে দ্রুত নিজেকে সমাজ সেবক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। জেলায় ছোটো বড় বৃদ্ধ বর্ণীতার প্রিয় মানুষ, গরীব দুঃখীসহ সমাজের সাধারন মানুষের সঙ্গী। স¤প্রতি লন্ডনে সফররত অবস্থায় মৌলভীবাজার-হবিগঞ্জ সংরক্ষিত আসনের মহিলা সংসদ সদস্য সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন এম.পিকে সংবর্ধনা দিয়েছে লন্ডনস্থ বসবাসরত জেলার সাবেক ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ। গত বুধবার সন্ধ্যায় লন্ডনের স্থানীয় একটি হোটেলে সংবর্ধনা প্রদান ও ডিনার পার্টি আয়োজন করা হয়। পাশা-পাশি সেখানে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনও সংবর্ধনা প্রদান করে। আয়োজিত সকল অনুষ্ঠানে নেতৃবৃন্দরা তাদের বক্তব্য বলেন- সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন এমপি একজন মহৎ ব্যক্তি। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে মন্ত্রীর আসনে দেখতে চান বলে মতামত ব্যক্ত করেন।