বীরগঞ্জে ওসি সাকিলার বিরুদ্ধে দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় ১০সাংবাদিকের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সহ ৭টি চাঁদাবাজী মামলা দায়ের করে কন্ঠরোধের চেষ্টা ও হয়রানী করা হচ্ছে।
বীরগঞ্জ¡ প্রেসক্লাব কার্যলয়ে ২২ নভেম্বর সকালে মো. আবেদ আলীর সভাপতিত্বে কার্য নির্বাহী কমিটির সভা অনষ্ঠিত হয়। এতে কর্মরত সাংবাদিক মহল উল্লেখিত অভিযোগ করেন এলাকার নির্যাতিত মানুষের অভিাগের প্রেক্ষিতে কোন ঘটনায় উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার পাড়া-মহল্লায় সত্যতা যাচাই-বাছাই করতে ঘটনাস্থলে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে ওসি সাকিলা পারভীন তাদের উসকিয়ে দিয়ে চাঁদাবাজীর অভিযোগ নেয় এবং সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ একর পর এক চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করে কন্ঠরোধের চেষ্টা ও হয়রানী করছে।
সাংবাদিক মহল আরো অভিযোগ করেন, ওসি সাকিলা পারভীন যোগদানের পর ব্যাপক অনিয়ম, সেচ্ছাচারিতা ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কোন বিষয়ে তার সাথে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য যোগাযোগ বা স্ক্ষাত করা হলে সাংবাদিকদের সাথে র্দুব্যবহার ও অসৌজন্য মুলক আচরন করে। দুর্নীতির ঘটনা সমুহ আড়াল করার জন্য সাংবাদিকদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে অপরাধ জগতের সদস্যদের সহযোগিতায় একের পর এক মিথ্যা অভিযোগ নিয়ে মামলার হুমকি দিয়ে আসছিল।
সাংবাদিকের কন্ঠরোধে ব্যার্থ ওসি সাকিলা পারভীন বীরগঞ্জ প্রেসক্লাবের নির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. আবেদ আলী, সহ-সভাপতি নাজমুল ইসলাম মিলন, সাধারন সম্পাদক মো. শাহিনুর ইসলাম, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মো. মোশাররফ হোসেন, সাংগঠনিত সম্পাদক রেজা মো. তৌফিক ও উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রতন কুমার ঘোষ পিযুষসহ ১০জন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ৭টি মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানী করছে। সাংবাদিক বক্তাগন অবিলম্বে কাল্পনিক মামলা সমুহ প্রত্যাহার এবং ওসি সাকিলা পারভীনের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম, সেচ্ছাচারিতা ও দুনীতির ঘটনা তদন্তের জন্য পুলিশের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপের জোর দাবি জানান।