সুনামগঞ্জের মধ্যনগর ৮ নবেম্বর আওয়ামীলীগের ত্রী বার্ষিক সম্মেলনের আয়োজনে সুনামগঞ্জ জেলা কমিটি ২৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়,থানা পর্যায়ের পদের কাংখিত নেতারা তৃণমূলের ত্যাগী অবহেলিত নেতাদের সাথে যোগাযোগ করে আসছে, অভিনব কায়দায় বাড়ছে তাদের কদর,এদিকে তৃণমূলের নেতারা চায় ভোটের অধিকার,জনমনে প্রশ্ন ত্যাগী নেতারা কি ঠাঁই পাবে পদ পদবীতে? এই সম্মেলনে উৎসব মুখরিত আলোচনার ঝরে সাড়া পরেছে জনমনে,এলাকায় প্রার্থীদের গ্রহন যোগ্যতার বিষয়ে মতামত নিয়ে বিভিন্ন মতানৈক্য। আর পদের লড়াইয়ে নামছে মাঠে নেতারা,ব্যাস্ততার মধ্যে সময় পার করছেন প্রার্থীরা যার যার কৌশলে জনশক্তি অর্জনের বিভিন্ন কায়দায় এগোচ্ছে , কে হবে বিজয়ী এনিয়ে এলাকায় চলছে আলোচনার ব্যাপক ঝড়। এলাকার কাংখিত স্বপ্ন দির্ঘ চার যুগ পর এই প্রথম আওয়ামীলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ৩১ অক্টোবর সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল কিন্তু সুনামগঞ্জ জেলা নেতৃবৃন্দের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তারিখ পরিবর্তন করে ৮ নবেম্বর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার চিঠি প্রদান করেছেন। তবে ৮ নবেম্বর সম্মেলন হবে কি না এনিয়ে হতাশায় ভুগছে নেতারা, এদিকে নেতারা নামছে পদ পদবী নিয়ে তুমুল যুদ্ধে, সভাপতি প্রার্থী ৫ জন এর মধ্যে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক গিয়াসউদ্দিন নূরী,ত্যাগী নেতা এডভোকেট আঃ মজিদ তালুকদার,সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক নিপেন্দ্র রায়,সাবেক ইউ পি চেয়ারম্যান খসরুজ্জামান বাবলু,অন্যতম নেতা এহসান তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ৫ জন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য শেখ মোঃ আলী হোসেন, পরিতোষ সরকার, মাহবুব আলম ফারুকী, প্রবীর বিজয় তালুকদার, মোবারক হোসেন তালুকদার সহ প্রার্থীরা গণমাধ্যম ও ফেসবুকের প্রচারনায় নামতে দেখা গেছে। তবে সম্মেলনে শুদ্ধি অভিযানের প্রভাব পরবে কি-না এনিয়ে আতংকে আছেন প্রর্থীরা, কারণ একজনের বিরুদ্ধে আরেক জনের অভিযোগ রয়েছে দলের হাইকমান্ড পর্যায়ে। যায় যায় জনবলের কেরিয়ার অর্জনে তৃণমূল পর্যায়ে চালাচ্ছেন মুঠো ফোনে যোগাযোগ, কদর বাড়ছে তৃণমূল নেতাদের,তারা কি পাবে সম্মেলনে ভোটের মূল্যায়ন এনিয়েও কর্মীদের মনে প্রশ্ন উঠেছে। দায়িত্ব প্রাপ্ত জেলা নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে গঠনতান্ত্রীক একটি নতুন রাজনৈতির সূচনা করবেন এবং সুচিন্তিত পরিকল্পনায় প্রধান মন্ত্রীর সিদ্ধান্তের কাইটুরিয়া বাস্তবায়নের জন্য এলাকাবাসীর প্রত্যাশা #