// আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনী প্রচারণা কাজে ব্যক্তিদের প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পাবনার আটঘরিয়ায় প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন এমন অনেক ব্যক্তিদের ভিজিটিং ও সরকারি প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যা নিয়ে জন মনের নানা মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে বলে ধারণা করছেন তারা।
একজন প্রার্থীর পক্ষে প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রিজাইডিং অফিসারের ভোট চাওয়ার খবরে উপজেলাজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এ সকল ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেবোত্তর কবি বন্দে আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক মোঃ মাহতাব উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, দেবোত্তর ডিগ্রী কলেজের সহকারী লাইব্রেরিয়ান মো আকিলুর রহমান, সরাবারিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ইদ্রিস আলী, মাছপাড়া ভোকেশনাল ইনস্ট্রাক্টর ফিরোজুল ইসলাম, পারখিদিরপুর ডিগ্রী কলেজের মোঃ ইয়াহুদ বিশ্বাস, মাহবুবুর রহমান মিঠু, আটঘরিয়া সরকারি কলেজের কলেজের মোঃ শরিফুল ইসলাম রাজু, দেবোত্তর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর মোঃ আব্দুল বারী, বি এল কে উচ্চ বিদ্যালয়ের মোঃ আব্দুল মজিদ, রামচন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয় মোঃ স্বপন হোসেন, পারখিদিরপুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোঃ আসলাম হোসেনসহ প্রায় অর্ধশতাধিক ব্যক্তি এ সকল কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা বলেন, উপজেলায় অনেক শিক্ষক-কর্মকর্তা থাকতেও যে সকল শিক্ষক কর্মচারী প্রকাশ্যে নির্বাচনের প্রচারণায় অংশগ্রহণ করছেন তাদেরকে নির্বাচনী ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দেওয়া উচিত হয়নি।
এ বিষয়ে সহকারী রির্টানিং অফিসার ও আটঘরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ নাহারুল ইসলাম বলেন, এ ধরনের কথা আমি শুনেছি যেসকল ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা এ ধরনের কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।