// ইয়ানূর রহমান : আসন্ন এসএসসি পরীক্ষায় যশোর শিক্ষা বোর্ডের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ৮০ পরীক্ষার্থী পাচ্ছে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত ৩০ মিনিট।
এই অতিরিক্ত সময় নিশ্চিত করতে কেন্দ্র সচিবদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যত্যয় ঘটলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহীন আহমেদ।
বোর্ড সূত্র জানায়, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতো পরীক্ষা দিতে পারে না। শারীরিক সমস্যার কারণে তাদের পরীক্ষা দিতে বেশি সময় দরকার হয়। ওই সব শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা কেন্দ্র
সচিবের মাধ্যমে শিক্ষা বোর্ডে আবেদন করায় তাদের অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় দেয়া হবে।
অতিরিক্ত সময় বরাদ্দ পাওয়া পরীক্ষার্থীরা হলো, যশোর সম্মিলনী ইনস্টিটিউশনের শেখ জিহাদ আহম্মেদ, কুষ্টিয়া সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আবু তাহমীদ নাফি, যশোর সেবা সংঘ বালিকা মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের অনামিকা ইসলাম ইরা, শার্শার বাগআঁচড়া সম্মিলিত গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের হিমা রানী ও আমিন ইতু, চুয়াডাঙ্গা সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তুহিন আলী, সাতক্ষীরা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী
তাজবী আহম্মেদ লাবীব, ঝিনাইদহ মহেশপুর পাথরা ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী খালিদ হাসান, মহেশপুর বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আলিনা খাতুন, বাগেরহাট শাহ আউলিয়া বাগ মল্লিক মহসিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের রেসমা খাতুন, খুলনা খালিশপুর পোর্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী বিদীপ্তা বিশ্বাস তুলি, সাতক্ষীরা নকিপুর সরকারি হরিচরণ পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সারমীন সুলতানা, বাগেরহাট শহীদ নায়েক আব্দুল জব্বার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আবু তাহের ও শেখ আলামিন হোসেন জোতি, সাতক্ষীরার দেবহাটা সখীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আবীর হোসেন, সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী শামীমা আক্তার ও প্রবীর সরকার, সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ তারালী বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাপ্তি সরকার ও উর্মি দাস, চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গা জগন্নাথপুর শ্রীরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নয়ন আলী, খুলনা ডুমুরিয়া চেঁচুড়ী কাছারীবাড়ী মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের নুসরাত জাহান সিমু ও মুনিয়া খাতুন, নড়াইল লোহাগড়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী নবনী ইসলাম, খুলনা লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের পরীক্ষার্থী সপ্তমী হাওলাদার, যশোর মণিরামপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী শাফায়েত আহমেদ জিম, খুলনা সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের ফাহিম আবরার জাওয়াদ, হালিয়া বিনোদ বিহারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তন্ময় মন্ডল, হালিয়া বিনোদ বিহারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিজিৎ মহলদার, লোহাগড়া সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বাইজিদ হোসেন, সাতক্ষীরা রোস্তম আলী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হাজেরা খাতুন ও আনিসা আক্তার রুহি, কুষ্টিয়া খলিষা কুন্ডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এম কে এস মাহমুদুর রহমান ও হাবিবুর রহমান, নড়াইল লোহাগড়া আমাদা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আসিব শেখ,
চুয়াডাঙ্গা আলীযারপুর আজিজ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী আখিতারা, সাতক্ষীরা নেংগী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আজমিরা আখতার, চুয়াডাঙ্গা কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আহাদ আলী ফারাজী, খুলনা কলেজিয়েট স্কুলের কাজী রাইতা বিনতে মুক্তাদির, সাতক্ষীরা রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইতি সুলতানা, নকিপুর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের জেবা তাসনিয়া, বাগেরহাট চুলকাটি ঘন শ্যামপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সংগিতা বিশ্বাস
ও সুমিতা রানী নন্দি,বাগহেরট বাঐডাঙ্গা ব্রজলাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ফাতেমা খাতুন, বঙ্গ বন্ধু সরকারি বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী আসমা উল হুসনা, কুষ্টিয়া শোমসপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কে. এম. তাওহিদ
মাহমুদও নেছার উদ্দীন শেখ, কেন্দ্র : শোমসপুর-৩৮৭, কয়রা সুন্দরবন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের হিরা রায়া, কয়রা বামিয়া মডেল মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জান্নাতুল ফেরদৌস আঁখি ও ফারজানা আক্তার টুকটুকি,
সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী তাজবী আহমেদ লাবিব ও রাফিদ উল আলম, ঝিনাইদহ পার-মথুরাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আল আমিন, রূপসা জে. কে. এস. মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের বাবী নিপা, বাঘারপাড়ার পাড়কৃষ্ণনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অনন্যা খাতুন, মাগুরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের
রূপা দত্ত, নড়াইল দিঘলিয়া আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শেখ মেজবাহ উদ্দীন, ডুমুরিয়া কুলটী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের চৈতি মন্ডল,নড়াইল লক্ষীপাশা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সৈয়দ রায়হান হোসেন, সাতক্ষীরা কুমিরা
মির্জাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তমা ঘোষ, যশোর বাহাদুরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী ময়ুরী খাতুন, বাগেরহাট দৈবজ্ঞহাটি আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের ফাহবিন রেজা সারাহ, ফুলতলা আটরা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী রীমি ঢালী, চুয়াডাঙ্গা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজের জাহিন আহবাব জোয়ার্দ্দার, অভয়নগর সুন্দলী সৈয়দপুর ট্রাস্ট স্কুল এন্ড কলেজের লীমা রায় ও সৈকত বাড়ৈ, মণিরামপুর কাশিমনগর মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের ওমর ফারুক, সাতক্ষীরা কালীগঞ্জের মুড়াগাছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শহীদ আলম, সাতক্ষীরা ঋশিল্পী সেন্টার স্কুেলর সিয়াম সামী, কোটচাঁদপুর সরকারি মডেল পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাকিব মাহমুদ শামস্,
সাতক্ষীরা শাহাপুর সিরাজ উদ্দীন গাজী স্মৃতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী কেয়া খাতুন, ফকিরহাট মুলঘর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের মিলি খাতুন, নড়াইল কালিয়া দি পাটনা একাডেমীর আব্দল্লাহ আল মামুন খান, কুষ্টিয়া
দৌলতপুর পিপুল বাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাহিদ হাসান ও সিনহা খাতুন উমি, শৈলকুপা আউশিয়া আইডিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী পারভেজ ও রুরায়েত ইসলাম সিফাত, হরিণাকুন্ডু চাঁদপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের রীমা খাতুন, নবোদয় মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের তৃষ্ণা মন্ডল ও বর্ষা খাতুন।
বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আহসান হাবীব এ ব্যাপারে বলেন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীক্ষার্থীর অভিভাবকেরা কেন্দ্র সচিবের মাধ্যমে আবেদন করেন। আবেদন করলে আমরা সময় বৃদ্ধি করে দিই। এটি বাস্তবায়নে কেন্দ্র সচিবদের নির্দেশ দেয়া হয়। কোনো কেন্দ্র সচিব এ নির্দেশ না মানলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।#