// আজিম উল্যাহ হানি
একজন নারী উদ্যোক্তা, রন্ধন শিল্পী, রন্ধন প্রশিক্ষক,কবি,কথাসাহিত্যিক,আবৃত্তিকার, উপস্থাপিকা, টিভি প্রোগ্রামার, ট্রেইনি শেফ ( বেকারি এন্ড পেষ্ট্রি প্রোডাক্টশন) ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল এন্ড রিসোর্ট (এক্স শেরাটন হোটেল) ঢাকা, এবং ব্যবসায়ী তানিয়া পারভীন তামান্না।
যদিও তানিয়া তামান্না নামেই সুপিরিচিত তিনি। ঢাকার মানিকগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারের ছোট মেয়ে। জমিদার মীর আলী আকবর তার দাদাজান। মানিকগঞ্জের সাকরাইলের আরেক সম্ভান্ত্র জমিদার বিচারপতি আমির আলী চৌধূরীর বড় সন্তান জমিদার “মোশাররফ আলী চৌধূরী” তানিয়ার নানাজান।
মীর শামসুদ্দিন নূরে আলম এবং চৌধূরী আলেয়া বেগমের ছোট সন্তান তানিয়ার জন্ম এবং বেড়ে ওঠা
সবটাই পাবনা শহরের মূল কেন্দ্রে। পাবনা এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ম্যানেজমেন্টে অনার্স মাস্টার্স কমপ্লিট করে একটা গ্রুপ অফ কোম্পানিতে এ্যাকাউন্টস অফিসার হিসাবে কাজ করেছেন ৩ বছরের অধিক সময়।এরপরে একটা গ্রুপ অফ কোম্পানির উচ্চপদস্হ কর্মকর্তার সাথে বিয়ে। ঘরকন্যার কাজ চলতে থাকে।এরমধ্যেই বেবী আসে কোলজুড়ে।একটা সময় গিয়ে তার মনে হলো কিছু একটা করা উচিত। ছোট বেলা থেকেই নিজে কিছু করার প্রতি আগ্রহ ছিলো প্রচন্ড। বিয়ে,বেবী সব কিছু মিলিয়ে জব যেহেতু করা হলো না তাই ঘরে থেকে কিভাবে আর্ন করা যায় সেই চিন্তা থেকেই শুরু। শখের বশে বেকিং শিখতে যাওয়া সূচনা কুকিং স্কুলে শ্রদ্ধেয় শেফালী রাজ্জাকের কাছে। বেকারী এন্ড পেষ্ট্রি প্রোডাক্টশন, ফুড এন্ড বেভারেজ প্রোডাক্টশন এবং ভেজিটেবল কার্ভিং এর ফুল কোর্সও কমপ্লিট করেন সেখান থেকেই। প্রথম দিকে অনেক বাঁধা ছিলো পরিবার থেকে। তানিয়াকে বলা হলো,”রান্না শিখে কি হবে,তুমি এমনিতেই অনেক ভালো রান্না পারো”। প্রাথমিক ভাবে তানিয়ার রান্নার হাতেখড়ি তার আম্মার কাছে।
ফ্যামিলি থেকে এমবিএ করার জন্য চাপ ছিলো অনেক কিন্তু রান্না শেখার অদম্য ইচ্ছার কাছে হেরে গিয়ে এমবিএ এর টাকা দিয়েই রান্নার কোর্স কমপ্লিট করেছেন তিনি। আসলে তার ইচ্ছাশক্তির কাছে পরিবারের সবাই নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলো।সেই ২০১২ সাল থেকে শুরু হলো পথচলা। এরপরে একটু একটু করে এগিয়ে যেতে থাকলেন স্বপ্ন পূরণের পথে। ২০১৭ সালের শেষের দিকে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ন্যাশনাল হোটেল এন্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে বেকারী এন্ড পেষ্ট্রি প্রোডাক্টশনের উপরে NCC/BPP/90 কোর্স কমপ্লিট করে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল এন্ড রিসোর্ট (এক্স শেরাটন হোটেল) এ ইন্টার্নি করেন। বর্তমানে মাল্টি কুইজিন নিয়ে কাজ করছেন ঢাকার রামপুরা, বনশ্রীতে অবস্হিত তার কিচেন থেকে। “মাষ্টার কিচেন বাই তানিয়া তামান্না’স ক্যাটারিং হাউস” নামে তার একটা প্রতিষ্ঠান আছে যেখান থেকে দেশি বিদেশি সব ধরনের হোম মেইড ফুড হোম ডেলিভারি করছেন তিনি। তার ক্যাটারিং হাউস থেকে আনলিমিটেড লোকের ফুড ডেলিভালি করা হচ্ছে। যে কেনো অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে, বৌভাত,অফিশিয়াল পার্টি,
পিকনিক, গেট-টুগেদার, হলুদ সন্ধ্যা, মেহেদী সন্ধ্যা, বার্থডে পার্টি, খাৎনা ইত্যাদি। “তানিয়া’স কুকিং এন্ড বেকিং একাডেমি”থেকে অফলাইনে শুধু মাত্র লেডিসদের কে কুকিং এবং বেকিং এর উপরে প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছেন। আর অনলাইনে ছেলে মেয়ে সবার জন্য ট্রেনিং এর সমান সুযোগ রেখেছেন। আর তানিয়ার প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি ক্লাসেই ৩/৪ জন অস্বচ্ছল নারীদের কে ফ্রি প্রশিক্ষণের সুযোগ রেখেছেন। এর মূল কারন হলো,
অস্বচ্ছল নারীদের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসা।
তানিয়া পারভীন তামান্না গত ১২ বছর ধরে কুকিং,বেকিং এবং ভেজিটেবল কার্ভিং নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তানিয়া তার বড় দুলাভাই এর সাথে পার্টনারশিপে The kitchen নামে একটা চায়নিজ রেস্টুরেন্ট ওপেন করেছেন বাংলা মটরে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণঃ
এরমধ্যে কয়েকটি স্হানীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। বাংলাদেশ শেফ অর্গানাইজেশনের “ইউনিক রেসিপি কনটেস্ট”এ পারটিসিপেট করে দ্বিতীয় রানার্স আপ হয়েছিলেন ২০২০ সালের জুলাই মাসে। যদিও কনটেস্টে পারটিসিপেট করার তেমন সুযোগ হয়ে উঠে না তার। মেলায় অংশগ্রহণঃ
** বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন থেকে নবান্ন উৎসব এ ধানমন্ডি রবীন্দ্র সরোবরে “পিঠা মেলা”য় অংশ গ্রহণ করেছেন তিনি।
**এরপরে রামপুরা বনশ্রী তে “রাজদরবার”রেস্টুরেন্টে “বসন্ত মেলা”য় অংশগ্রহণ করে প্রচুর সাড়া পেয়েছিলেন তার তৈরি করা ফুড গুলোতে। বিশেষ করে বার্ডডে কেক, ডেজার্ট, পিঠা, কুকিজ, পিজ্জা দারুন আলোচিত হয়।”কেক আপা”নামে পরিচিতি পেয়েছেন ইতিমধ্যে।
**এরপরে বনশ্রীর নানজিং কমিউনিটি সেন্টার এ”পুষ্টি এবং বস্ত্র মেলা”য় তার ফুড গুলো আবারও প্রচুর সাড়া ফেলে। আলহামদুলিল্লাহ। ৮ জন মিলেও এই মেলায় কাষ্টমার কে সামাল দিতে হিমসিম খেতে হয়েছিলো।
এ্যাওয়াড গ্রহণঃ
**২০২১ সালের ৮ ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসে ইউনাইটেড মুভমেন্ট ফর হিউম্যান রাইট কতৃক আয়োজিত”কৃর্তীমান নারী সম্মাননা ২০২১”পদক পেয়েছেন তিনি। ঢাকা ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল এন্ড রিসোর্ট এর ক্রিস্টাল বল রুমে একটা জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। **এরপরে বাংলাদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান কেয়া কসমেটিকস লিমিটেডের সৌজন্যে ৮ ই মার্চ ২০২১। আন্তর্জাতিক নারী দিবসে সমাজের স্ব স্ব ক্ষেত্রে সফল নারীদের কে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে বনানীর গোল্ডেন টিউলিপ হোটেলে একটা আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। সেখানেও তারা তাকে আমন্ত্রণ করেন এবং এ্যাওয়াডে ভুষিত করেছেন।
**এরপরে ১৮ ই সেপ্টেম্বর ২০২১।বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৫০ জন সফল গুণীজনকে “Golden jubilee award”প্রদান করেন ইউনাইটেড মুভমেন্ট ফর হিউম্যান রাইট ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল এন্ড রিসোর্ট এর ক্রিস্টাল বল রুমে। এখানেও তাকে Golden jubilee award প্রদান করা হয়।
**২০শে জুলাই ২০২২,Vedic Village Spa Resort কলকাতায় অনুষ্ঠিত হয় ময়ূরপঙ্খি ইন্টারন্যাশনাল এবং ময়ূরপঙ্খি ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে “ইন্টারন্যাশনাল পিস সামিট এক্সিলেন্ট এ্যাওয়ার্ড ২০২২”। এখানেও তারা তানিয়া পারভীন তামান্না কে এ্যাওয়ার্ড দিয়ে সম্মানিত করেছেন।”ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি এবং আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ২০২২” এ বাংলাদেশ শিল্প কলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার মিলনায়তনে এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে সাহিত্যে অবদানের জন্য “সাহিত্য রত্ন” এ্যাওয়াডে ভুষিত করা হয়েছে গুণী লেখক তানিয়া পারভীন তামান্না কে।
গোল্লাছুট পরিবার “শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি”তে বিশেষ অবদানের জন্য “শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মাননা ২০২৩” এ ভুষিত করেন।
সি ইউ কে পি আবৃত্তি সম্মানা ২০২৩” গ্রহণ করেছেন তিনি।
এরকম আরও অসংখ্য সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। টিভি প্রোগ্রামঃ
Ntv তে Experts today’s kitchen প্রোগ্রামে অংশ গ্রহণ করেছেন তিনি।
My tvর কুকিং শো “পাকের ঘর” এ অংশগ্রহণ করেছেন। Gtv তে কিউট আজকের অনন্যায় অংশগ্রহণ করে রানার্সআপ হয়েছিলেন। বিটিভির কুকিং শো “রান্না ঘর” অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন এবং আরও অনেক টিভি চ্যানেলে বিশেষ করে একুশে টিভির”মজার টিফিন চাই”, মাছরাঙা টিভি, ATN বাংলা, গ্লোবাল টিভি, বাংলাভিষণ,দূরন্ত টিভি সহ বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের কুকিং শো গুলোতে অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।কবিতা এবং গল্পের বইঃ
তানিয়ার বন্ধুদের সাথে যৌথ ভাবে প্রাণের ব্যাচ থেকে “প্রাণের কবিতা” নামে একটা কাব্যগ্রন্হ এবং “গল্পের শহরে” নামে একটা গল্প গ্রন্হ প্রকাশিত হয়েছে ২০২২ এর বই মেলায়। নতুন কুঁড়ি সাহিত্য সম্ভার আয়োজিত “নতুন কুঁড়ি কাব্য দর্পণ”, “বিবেকের দংশন”, “আমাদের ঐতিহ্য”, নামে কবির কয়েকটি কাব্য গ্রন্হ প্রকাশিত হয়েছে ২০২৩ এর বই মেলায় এবং ২০২৪ এর বই মেলায় কবির আরও কয়েকটি নতুন কাব্য গ্রন্হ পাওয়া যাবে।
রান্নার বইঃ
একজন প্রথিতযশা রন্ধন শিল্পীর সম্পাদনায় তানিয়ার রেসিপি সহ “ঐতিহ্যবাহী রান্না সেরা ১০০ রেসিপি” বইয়ের ১ম,২য়, ৩য় এবং চতুর্থ খন্ড প্রকাশিত হয়েছে। কলকাতার জনপ্রিয় WNL এর ফেসবুক পেজ থেকে ৩ বার বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী রান্না নিয়ে ফেসবুক লাইভে এসেছিলেন তাদের আমন্ত্রণ এ। WNL এর অনলাইন পোর্টাল এ তানিয়ার রেসিপি পাবলিশ হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকে লাইভ প্রোগ্রাম করা হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। অনলাইন টিভি Zein tv তে “তৃতীয় নয়ন” প্রোগ্রামে আলোচনা আড্ডায় অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। সেখানে নিজের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আলোচনা এবং কবিতা আবৃত্তি করেছেন।
কবি মাহমুদুল হাসান নিজামীর সম্পাদিত দৈনিক দেশ জগত পত্রিকায় তানিয়া তামান্নার কার্যক্রম নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে এবং বিভিন্ন অনলাইনে পোর্টালে তার বায়োগ্রাফি পাবলিশ হয়েছে। দি ডেইলি গ্লোবাল ন্যাশন নিউজ পেপারে তানিয়ার জীবনী নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে ইতিমধ্যেই।
তিনি মুক্ত কলম অনলাইন পোর্টাল এর স্টাফ রিপোর্টার হিসাবে যুক্ত আছেন এবং সাব রিপোর্টার হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন দক্ষতার সাথে। জনপ্রিয় সাহিত্য সম্ভার গ্রুপে দৈনিক কবিতা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তানিয়ার লেখা কবিতা “অনুভব” প্রথম স্হান অর্জন করেছে। এছাড়াও এই গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে প্রথম স্হান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। “অ” দিয়ে শব্দ গঠন, তিনটি বর্ণ দিয়ে একটি শব্দ গঠন এবং পাঁচ বর্ণের শব্দ গঠন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আলহামদুলিল্লাহ প্রতিটাতেই প্রথম স্হান অধিকার করেছেন। তানিয়ার লেখা উপন্যাস একটা জাতীয় দৈনিক এর সাহিত্য পাতায় ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। এবং পুরো উপন্যাসটা প্রকাশের পরে পূনাঙ্গ বই আকারে পাঠকের হাতে পৌঁছে দেয়ার ইচ্ছে তার। জাতীয় কবিতা মঞ্চের নিয়মিত আসর সুরের জলসা,কবিতা সন্ধ্যায় অংশগ্রহণ করে কবিতা আবৃত্তি করছেন এবং বিভিন্ন বড় বড় অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে বক্তৃতা, উপস্হাপনা এবং আবৃত্তি করে চলেছেন এবং এগুলো করতে খুব ভালো লাগে তার।
সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ততাঃ
স্কুল,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। কবিতা আবৃত্তি ( আন্তঃকলেজ সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে কবিতা আবৃত্তিতে প্রথম স্হান অর্জন করেছেন), কবিতা লেখা,গল্প লেখা এবং বিভিন্ন বিষয়ের উপরে আর্টিকেল লেখা ( বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে), ছবি আঁকা (প্রতিযগিতায় অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন বিভাগে পুরষ্কার পেয়েছেন)। বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের গীতি নাট্য “নিশুথী রাইতের বাশী” নাটকে অভিনয় করে ভুয়সী প্রসংশিত হয়েছিলেন। উপস্থাপনা করা তার খুবই পছন্দের একটা কাজ।এছাড়াও স্কুলে থাকাকালীন আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যারের বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচির নিয়মিত স্টুডেন্ট ছিলেন তিনি। সেখানেই শিখেছেন (উপস্থিত বক্তৃতা, অবিরামগল্প বলা,কুইজ প্রতিযোগিতা,আবৃত্তি,অভিনয়, উপস্থাপনা ইত্যাদি)।
রান্নার বিষয়ে তানিয়া পারভীন তামান্না কে সবচেয়ে বেশি উৎসাহিত করেছেন তার হাজবেন্ড এর পাশাপাশি তার একমাত্র বেবী, তার প্রয়াত আম্মা, বড় বোন এবং তার বড় দুলাভাই মাহফুজুর রহমান জেনারেল ম্যানেজার, শেরাটন হোটেল, ঢাকা।
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী তানিয়া পারভীন তামান্না এত কাজের মাঝেও সময় পেলেই সাহিত্য চর্চাও করে থাকেন। আমরা তার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি।
লেখক: আজিম উল্যাহ হানিফ, কবি ও কলামিস্ট। ০১৮৩৪-৩৮৯৮৭১